অন্যের দুঃখ দেখে যে জন মুচকি মুচকি হাসে, বিপদে তার বন্ধু সকল থাকে না কেউ পাশে। হিংসা লোভে ক্রুদ্ধ হয়ে করছো অন্যের ক্ষতি, ভেবেছ কি মরার পরে কি’বা তোমার গতি?
প্রাণবন্ত আড্ডার মধ্য দিয়ে লালমোহনে আত্মপ্রকাশ করলো “বেতুয়া সাহিত্য কুটির” সংগঠন। ৫ নভেম্বর বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যুন্ত লালমোহন প্রেসক্লাবে হৃদয় ছোঁয়া এ সাহিত্য আড্ডা অনুষ্ঠিত হয়। সভায়
লোকে কি বলবে তাতে নেই সময় ভাবা আমার। আমি তো হয়ে গেছি এক মহা একাকার। লোকের কথায় ভাবার ভয়ে সব কিছু আজ যায় বিফলে। এতো কিছু নাহি ভেবে সময় থাকতে
ভালোবাসার অথৈ নদী পাড়ি দিয়ে তুমি, শূন্য হৃদয় পূর্ণ করবে দিয়ে শত চুমি। তুমি যে মোর যৌবন তরী তুমি আশার আলো, তোমায় ছাড়া দিশেহারা লাগে না যে ভালো। শুনাবে ওই
দেখে তোমায় প্রিয়তমা হৃদে আঁকি আল্পনা, দিবা নিশি হই উদাসী তোমায় নিয়ে কল্পনা। দিনে সূর্য রাতে আঁধার চন্দ্র নাহি আকাশে, সাগর নদী পাহাড় গিরি খুঁজি তোমায় বাতাসে। বলা হয় নি
ওগো সখী সূর্য মুখী রূপের নেই কো শেষ, চন্দ্রিমার ওই জ্যোৎস্না রাতে তোমায় লাগে বেশ। হাসলে তুমি মুক্তা ঝরে দিঘল কালো চুল, আলতা পরা নুপুর পায়ে যেন গোলাপ ফুল। টানা
দ্বীপের রাণি সত্য বাণী মন মাতানো হাতিয়া, রূপ যৌবনে চির অটুট দেখবে চেয়ে আসিয়া। প্রকৃতির এক অপূর্ব দান দৃশ্য গুলো জীবন্ত, কালের স্বাক্ষী নিলক্ষ্ণী ওই দাঁড়িয়ে আছে অনন্ত। সূর্য মুখীর
শিয়াল মামার বিয়ে হবে করে যে ধুম ধাম, তাই তো সকল পশু পাখি করছে এন্তেজাম। ব্যস্ত সকল পশু পাখি করছে বিয়ের কাজ, বরের সাথে যাত্রী বেশে যাবে পশু রাজ। বাজবে
সারি সারি বহু গাড়ি রাস্তার মাঝে হায়, বেপরোয়া গাড়ি চালক রাস্তায় চলা দায়। বুঝে না সে গতি বিধি দ্রুত চালায় যান, দূর্ঘটনায় পতিত হয় ঝরে অনেক প্রাণ। চাপা পড়ে পথচারী