কবির দুঃখ কেউ বুঝে না, কবির ভালোবাসা কেউ খুঁজে না হাতে গড়া রক্ত মাংসে আমি ও তোমাদের মতো, কবি কে ব্যথা দেও কবিতা কে নয় কবির কবিতা নতুন বধূর মতো
শ্রম দিয়ে যারা দীর্ঘশ্বাসে, ঘাম ঝড়িয়ে যায়, মন দিয়ে যারা মনোনিবেশ করে, কাজের আঙ্গিনায়, কষ্টের বোঝা মাথায় তবু, মুখে হাসি নিয়ে চলে যারা, শ্রমিক নামের সোনার টুকরো, পুরো বিশ্বে তারা।
মোটা সুতার কাপড় দিব, মোটা চালের ভাত… এই শর্তে রাজি থাকলে ধর আমার হাত। মা -বাবা ভাই বোন, একই সাথে থাকি…. দাদা দাদীর সেবা করতে, রাজি আছ নাকি। আরো কিছু
সাদাসিধে মানুষ আমি, সোজা পথে চলতে চাই, দেশ দেখে বেশ শিখেছি আমার কোন দোষ নাই। গুরু দেখে ভক্তি করি ছোট বড় সালাম দেই, কে আমাকে গালি দিলো ও সব নিয়ে
টাকা পয়সা জমা জমি, কিছুই আমার নাই, কুঁড়ের ঘরে থাকি আমি, মাটির বিছানায়। শুনেছি দাদার জমিদারী, ছিলো অনেক চাষ, বাবা আমার হেসে খেলে, করলো সর্বনাশ। মা আমায় অবুঝ রেখে, কবে
কলমেঃ মোঃ হক সাহাব কালকে যামু মামার বাড়ি গাড়ি ভাড়া নাই, যে করে হোক পাঁচশ টাকা আমায় দিবে ভাই। অবাক হইলাম একি বলে নামি দামি লোক, নিজের কষ্ট তবু তাকে
শৈত্য প্রবাহের বার্তা জানিয়ে দিলো, আগামী কয়েকটা দিন নারী উষ্ণতায় দেহমন নিবেদিত পরিকল্পনায় ব্যস্ত আছো! ওখানের কথোপকথন ঠিক আগের মতোই, যেমনটা আমি ভুল বশত তোমার প্রতিশ্রুতিতে হারিয়েছিলাম। আগামী কয়েকটা দিন
আকাশে চোখ রাখনি পাছে কলঙ্ক এঁকে দেয়। তুমি এলে জোছনার প্লাবন নিয়ে ফিরে দেখি পৌষের একমুঠো রোদ আঙিনায় ছড়িয়ে! কুয়াশার আপ্লূত মায়বী চাদর শিশির ফোঁটার ভেজা আঙিনা চঞ্চল হয়ে ওঠে
আমাদের দেখা হয় , কথাও হয় হয়না সুখ -দুখের কথোপথন! জমা পড়ে খন্ড খন্ড নুড়ি। তুমি আমি কাছাকাছি নইতো কেউ কারো। রেস্তোরাঁর মুখরোচক খাবাব, জমে ওঠা আড্ডা, ফটোসেশান বন্দী করা
এ শহর একান্ত ব্যস্ততায় – ও শহরে তোমার স্বপ্ন মায়া, দুই দিগন্তে দুই সারথি পায়না খুঁজে আলেয়ার ছায়া। এ শহরে বেড়ে ওঠা – সুখ-দুঃখ, সফলতা -ব্যর্থতার গল্পে মোড়া, ও শহর
সুখ-সারি বাসা বেঁধে ছিলো যমুনার জলে। কাব্য সাথে তরী’র সম্পর্ক হবার নয়, দৈব ক্রমে জড়িয়ে যায়। কাব্য ডেকে এনেছিলো বসন্তের উত্তাল হাওয়া। ফেলে আসা সময়ের মুহূর্ত গুলো জাগিয়ে দেয় ঘুমন্ত
যদি কুয়াশা না রয় তোমার মনে ইচ্ছে লয় সূর্যের মতো এসো আঙিনায় তোমায় ছাড়া থাকা বড়ো দায় যদি হাসতে মন না চায় তবু এসো পূবের দরজায় বোবার মতো হাতের ইশারায়
কবি: তানজিদা আহমেদ শিখা জম্ম দিল পিতায় অথচ স্বামীর ঘর বান্ধি, ছিড়ে যায় সুতো অথচ ঘুড়ির জন্য কান্দি। দশ টাকার ঘুড়ি পাচঁ টাকার সুতোয় বন্ধি, বাবার খাবার সাবাড় করে পরের
শুভ দৃষ্টি 💓💘💓💘💓💘 এতো সুন্দর কি তুমি ? আর সুন্দর তোমার মন। নিজেকে নিয়ে ভাবো শুধু ই কি তুমি ? এমন কেন আমি ? কল্পনায় ভাষায়, আমার দুনয়ন। স্বাধীন আমি
বাংলার প্রাণ পুরুষ মুজিব পি এম রায়হান আমার দেখা, টুঙ্গিপাড়া ঝিল বিল, নদী নালা খাল, চির নিদ্রায় শাইত মুজিব থেকে যাবে অনন্ত কাল। বাংলার মানুষকে আপন করে, রেখে গেলেন স্মৃতি