1. admin@upokulbarta.news : admin :
  2. bangladesh@upokulbarta.news : যুগ্ম সম্পাদক : যুগ্ম সম্পাদক
  3. bholasadar@upokulbarta.news : বার্তা সম্পাদক : বার্তা সম্পাদক
রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০১:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ভোটের মাঠে শক্ত অবস্থানে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী স্বপন দাশ লালমোহনে ব্যবসায়ীকে হুমকি ধামকির অভিযোগ সাতক্ষীরার উন্নয়ন ইস্যুতে ৫এমপিকে এক টেবিলে বসার আহবান নাগরিক কমিটির ভোলার ইলিশা জংশন বাজারে সংঘর্ষের ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন ভোলায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ আহত- ৩০ সদর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী ইউনুছ এর পৌর ৩নং ওয়ার্ডে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরায় বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন ভোলা সদর উপজেলা মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থী সালেহা চৌধুরী হাঁস প্রতিকে ভোট চেয়ে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন কবি মিনার মনসুর থেকে আমাদের তরুণদের অনেক কিছু শেখার আছে-রেজাউল করিম চৌধুরী বাইউস্টের শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

কোরবানির পশুর হাটে ক্রেতা বিক্রেতা কেউ খুশি নয়

আহসান টিটু, বাগেরহাট :
  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ২৭ জুন, ২০২৩
  • ১৯১ বার পঠিত

বাগেরহাটের ফকিরহাট ও তার আশে পাশে কোরবানির হাটে প্রচুর সংখ্যক গবাদি পশু উঠেছে। ক্রেতা বিক্রেতাদের হাঁক ডাকে সরগরম পশুর হাট। বিক্রিও হচ্ছে বিভিন্ন আকারের গরু ছাগল। তবে ক্রেতা বিক্রেতা কেউ খুশি নয়।

জেলার সবচেয়ে বড় কোরবানির পশুর হাট বেতাগা এবং পাশ্ববর্তী লখপুর ও ফয়লা পশুর হাট ঘুরে দেখা যায় এই চিত্র। ক্রেতা বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, গতবছরের তুলনায় এবছর পশুর দাম অনেক বেশি। বাজেটে মধ্যে কোরবানির পশু কিনতে গিয়ে সাধারণ মানুষ হিমশিম খাচ্ছেন। ফলে বড় ও মাঝারি গরুর চেয়ে ছোট গরুর চাহিদা অনেক বেশি। অন্যদিকে বিক্রেতাদের দাবী গো-খাদ্য ও অষুধের দাম বৃদ্ধির ফলে বছর জুড়ে তাদের যে পরিমান অর্থ ব্যয় হয়েছে তার চেয়ে কম টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে পশু। ফলে লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে তাদের।

ব্যাপারীরা বলছেন, গত বছর কোরবনির গরু আনুমানিক ২৫ থেকে ২৮ হাজার টাকা মণ ধরে বিক্রি করা হয়েছিল। এবার তা ৩৩ থেকে ৩৫ হাজার টাকা মণ ধরে দাম চাওয়া হচ্ছে। দরদামের মাধ্যমে দাম একটু কম বেশি হতে পারে। তবে গত বছরের তুলনায় এবার মণপ্রতি ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা বেশি দিয়েই কোরবানির গরু কিনতে হচ্ছে বলে একাধিক ক্রেতা জানান।

পশুরহাটে ঘুরে দেখা গেছে, ভোর রাত থেকে ট্রাক, কাটা টেম্পু, নসিমন, করিমন ও ভটভটি বোঝাই করে গরু নিয়ে এসেছেন খামারি ও ব্যাপারীরা। বেলা বাড়ার সাথে সাথে ক্রেতারা ভিড় করতে থাকেন। তবে গত বছরের তুলনায় ক্রেতার সংখ্যা কম বলে জানিয়েছে গরুর ব্যাপারীরা। গরুর পাশাপাশি ছাগলের চাহিদাও রয়েছে হাটগুলোতে।

গরুর হাটের ইজারা গ্রহণকারী বেতাগা ট্রেডার্সের পরিচালক আনন্দ দাশ জানান, ব্যাপারীরা বিভিন্ন জেলা থেকে এখানে কোরবানির পশু নিয়ে আসেন। বোতাগা ও লখপুর পশুরহাটে ক্রেতা-বিক্রেতাদের নিরাপত্তায় পুলিশ প্রশাসনের পাশাপাশি ভলেন্টিয়ার টিম রয়েছে। জাল টাকা পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। কোরবানির পশুর হাটে গবাদিপশু স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকল্পে ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম কাজ করছে। এছাড়া পশু বিক্রির টাকা নিয়ে গন্তব্যে যেতে কারেও কোন সমস্যা হলে তাৎক্ষণিকভাবে হাট ব্যবস্থাপনার সাথে সংশ্লিষ্ট টিমকে জানানোর পরামর্শ প্রদান করেন।

ফকিরহাট উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. জাহিদুর রহমান বলেন, উপজেলায় এবার ১০ হাজার কোরবানির জন্য পশুর চাহিদা রয়েছে। ফকিরহাটে ছোট বড় এক হাজার খামারি প্রায় ১৩ হাজার পশু কোরবানির জন্য প্রস্তুত করেছে। এছাড়া হাটগুলোতে দুরবর্তী অঞ্চল থেকেও কোরবানির পশু আসে। পশুরহাটে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের পক্ষ থেকে গবাদিপশুর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকল্পে ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম কাজ করছে।#

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা