গতকাল শনিবার ৩০অক্টোবর, বিকালে হিন্দু সম্প্রদায়ের রতন, রবি ও মৃদুলের নেতৃত্বে ২০জনের একটি সন্ত্রাসিদল মুন্সি পরিবারের বসতভিটায় প্রবেশ করে। এসময় রবি দাশসহ অন্যান্যদের মারমুখি আচরণ এবং অশ্রাব্য ভাষায় গালমন্দ ব্যাবহারে মুন্সি পরিবারের সন্তান শাহাব উদ্দিন তাদের নিষেধ করে। ঠিক এসময় উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (আহমেদ সঞ্জুর মুরশেদ) সাংবাদিক মোসলেহ উদ্দিনকে ফোন করে জানতে চায় যে, বিরোধীয় জমিতে কি হচ্ছে? তখন সেখানে দ্রুত পৌছলে ঠিক সেসময় এসআই মনির সঙ্গীয় ৪জন পুলিশ সহ ঘটনাস্থলে পৌছে দেখতে পায় তর্কবিতর্ক হচ্ছে। তিনি উভয়কে শান্ত করেন এবং এডিসি মহোদয়ের নির্দেশের জন্য অপেক্ষা করতে বলেন। যে সময় তর্ক চলচ্ছিল ঠিক ওই সময় মানব্যর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিজাম উদ্দিন আহমেদ ফোনে রবি দাশের সাথে এবং মুন্সি পরিবারের সন্তানের সাথে কথা বলে শান্ত থাকার নির্দেশ দেন। এরপর সবাই বিরোধীয় স্পট থেকে চলে যায়।
উল্লেখ্য যে, ২০১২সালে মুন্সি পরিবারের পক্ষে রফিক উদ্দিন গং বনাম অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও বিভাগীয় বনকর্মকর্তাসহ চার প্রতিবাদীর বিরুদ্ধে কক্সবাজার সিনিয়র দায়রা জজ আদালতে ১০৪/১৯ মামলায় মান্যবর জজ মহোদয় গত ২৩ সেপ্টেম্বর ২১ ইং আদালতের মোহরযুক্ত মতে ডিক্রিতে আদেশ করেন যে, অপর মোকদ্দমাটি ১ থেকে ৪নং প্রতিবাদী গনের বিরুদ্ধে দুতরফা সুত্রে এবং অপরাপর প্রতিবাদী ( মৃদুল আইচ গং) গনের বিরুদ্ধে একতরফা সুত্রে বিনা খরচায় রায়ে বর্ণিত পর্যবেক্ষণের আলোকে নিষ্পত্তি করা হইল। এদিকে উখিয়া বাজার (হিন্দুপাড়া) এলাকার বাসিন্দা অসহায় সংখ্যালগু পরিবারের শাহাব উদ্দিন গংরা জানান, প্রতিবাদী হিন্দু সম্প্রদায়ের বিপদগামি কতিপয় লোক রবি, রতন ও মৃদুলের নেতৃত্বে নিয়মিত হুমকি ধমকি প্রদর্শণ করছে যে, তারা চলে বলে কৌশলে বা যেকোন প্রকারে ক্ষমতা প্রদর্শণ করে হলে মুন্সি পরিবারের সদস্যদের উৎখাত করবে।