স্টাফ রিপোর্টারঃ
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার জালকুড়ি বাঁশ বাড়ি এলাকার ভাড়াটিয়া কোহিনূর আক্তারের মেয়ে মাইশা (১৫) গত ২ ফেব্রুয়ারী স্বামী সাগর (২৮) অত্যাচার সইতে না পেরে মায়ের বাসায় এসে গলায় ওড়না পেচিয়ে আত্মহত্যা করেছে তবে ১০ দিন পার হলেও নিশ্চুপ থানা পুলিশ।
তথ্য সূত্রে জানা যায় যে গত দুইবছর আগে ভাড়াটিয়া কোহিনূর আক্তার বেবির মেয়ে মাইশাকে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ করে সিদ্ধিরগঞ্জ মিজমিজি ধনু হাজীর রোড এলাকার ভাড়াটিয়া সগিরের মাদক ব্যবসায়ী ছেলে সাগর। পরে ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত ৩ মাস কারাভোগ করে বিয়ে করবে বলে শর্ত সাপেক্ষে জামিনে এসে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন মাইশা।
এর পর থেকেই শুরু হয় অমানুষিক পৈশাচিক নির্যাতন যাহা আয়েমী জাহেলিয়াতের বর্বরকে হার মানিয়েছে বললেন কুহিনূর আক্তার আরো বলেন আমার মেয়েকে দিয়ে মাদক ব্যবসায়ী সাগর যোর পূর্বক ভাবে মাদক বিক্রি করাতো এবং বিক্রি না করলে নানান ভাবে নির্যাতন করতো, আর এই অমানুষিক নির্যাতন সইতে না পেরেই আমার মেয়ে আত্মহত্যা করেছে। আমি খুনি সাগরের ফাঁসি চাই।
এবিষয়ে এলাকাবাসী বলেন এই মেয়ে দেখি প্রায় প্রায় কান্না কাটি করে আসে কিন্তু কেন তা তো আমরা জানি না, তবে আমরা শুনেছি মেয়ের মা দেশের বাহিরে থাকা অবস্থায় মাদক ব্যবসায়ীর সাথে বিয়ে হলে মেয়েটির জীবন অন্ধকারে নেমে আসে মনে হচ্ছে।
এলাকাবাসী আরো বলেন এভাবে যদি অপরাধীরা পার পেয়ে যায় তাহলে তো সমাজে অপরাধ দিন দিন বেরেই যাবে।