1. admin@upokulbarta.news : admin :
  2. bangladesh@upokulbarta.news : যুগ্ম সম্পাদক : যুগ্ম সম্পাদক
  3. bholasadar@upokulbarta.news : বার্তা সম্পাদক : বার্তা সম্পাদক
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ভোমরা সিএন্ডএফ এজেন্টস্ এসোসিয়েশনের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত খানপুর মেইনরোডে মাদক ব্যবসা জমজমাট ॥ পুলিশ নিরব বৃষ্টির প্রত্যাশায় ভোলায় ইস্তেস্কা নামাজ আদায় কক্সবাজারের জেলে পরিবারের নারীদের প্রাকৃতিক সম্পদের ব্যবহার করন সভা অনুষ্ঠিত বোরহানউদ্দিনে ওয়াশ মার্কেট সিস্টেম উন্নয়ন  বিষয়ক সভা ফকিরহাটে এসএসিপি প্রকল্প পরিদর্শনে আন্তর্জাতিক সংস্থা ইফাদ আলিপুরে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী জিয়াউল ইসলাম জিয়ার মোটরসাইকেল প্রতীকে গণসংযোগ বন্দরে ছেঁচড়া আলমগীরের মাদক ব্যবসায় যুব ও কিশোররা বিপথগামী ॥ প্রশাসনের হস্তক্ষেপ জরুরী তাপদাহে রিকশাচালক-পথচারী‌দের‌ মাঝে ড্রিম সাতক্ষীরার পা‌নি ও স্যালাইন বিতারণ ভোলায় হিটস্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু

কুতুবদিয়াবাসীকে নিজেদেদের সমস্যার সামাধান নিজেদেরকেই করতে হবে!

COAST Foundation, Dhaka
  • আপডেট সময় : শনিবার, ২ জুলাই, ২০২২
  • ১২৫ বার পঠিত
১৯৬৫ সালে যখন আমি চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলের ছাত্র ছিলাম, তখন থেকে প্রায় ২০০০ সাল পর্যন্ত, অন্যান্য কুতুবদিয়াবাসীর মতো আমিও সাগর পাড়ি দিতে গিয়ে সমুদ্রের উত্তাল ঢেউয়ের বিপদের মুখে পড়েছি। ২০০০ সালের পর থেকে চকরিয়া হতে মগনামা ঘাট পর্যন্ত অবকাঠামোগত উন্নয়নের কারণে মানুষজন এই রাস্তাটি ব্যবহার করতে শুরু করে, এরপরেও যেখানে সবচেয়ে বিপদজনক অংশটি হলো কুতুবদিয়া চ্যানেলটি অতিক্রম করা।
শুধু সমুদ্রের উত্তাল ঢেউই নয়, এখানে প্রতিনিয়ত অবিশ্বাস্য শোষণের ঘটনা ঘটছে, ঘাটওয়ালাদের কাছে সব যাত্রীকেই একই মাত্রার সরকারী কর দিতে হচ্ছে। আমি নিজে আমার সহকর্মীসহ বেশ কয়েকবার সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সাথে দেখা করেছি, ঘাটের জন্য কোনও ফি বা কর আদায় না করার অনুরোধ করতে। আমাদের যুক্তি হলো, জেটি নির্মাণ ছাড়া ঘাট পারাপারে সরকারের এক টাকাও বিনিয়োগ করা হয়নি, তাহলে কুতুবদিয়াবাসী কেন এর জন্য কর দেবে? কখনো কখনো এই কর কেউ দিতে না চাইলে তাদের অপমান করা হয়েছে।
এটি এতটাই ব্যাপক যে,কোস্ট থেকে আমরা বিনামূল্যে লাশ এবং অসুস্থ ব্যক্তিদের পারাপার করার জন্য একটি নৌকা দিয়েছি, অথচ এটা পরিচালনা করতেও আমরা সবসময়ই নানা বাধার মুখে পড়ি।
এই সমস্যার সমাধান সম্ভব, যদি এটিকে গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করেন প্রশাসন ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ। কুতুবদিয়ার জন্য আমাদেরনিরাপদ নৌযাত্রা প্রয়োজন, কুতুবদিয়ায় আমাদের বিদ্যুৎ দরকার, সর্বোপরি টেকসই বেড়িবাধ দরকার।
কুতুবদিয়ার তরুণ-তরুণীদের উপর আমার বিশ্বাস আছে, অনেক প্রতিশ্রুতিশীল ছেলে-মেয়ে ঢাকা এবং চট্টগ্রামে পড়াশোনা করে, আমি তাদের ভালোবাসি, আমি তাদের খুব যথেষ্ট দায়িত্বশীল মনে করি। আমি তাদের বলতে চাই- দয়া করে বড় স্বপ্ন দেখুন, বিশ্বমানের শিক্ষা নিন, যখন আপনি কোনও ভালো সুযোগ পাবেন-সুন্দর ভবিষ্যৎ নির্মাণের জন্য আপনার আত্মীয়দের দ্বীপ থেকে বের করে আনুন। কারও গোলাম হবেন না। নিজের ভাগ্য নিজেই লিখতে হবে, এর জন্য চাই দৃঢ় সংকল্প।
রেজাউল করিম চৌধুরী, ২রা জুলাই ২০২২।
এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা