1. admin@upokulbarta.news : admin :
  2. bangladesh@upokulbarta.news : যুগ্ম সম্পাদক : যুগ্ম সম্পাদক
  3. bholasadar@upokulbarta.news : বার্তা সম্পাদক : বার্তা সম্পাদক
সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ১২:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শোক সংবাদ।। ”কুমিল্লা সদরের মৌলভীনগর গ্রামে বইছে শোকের ছায়া” ফকিরহাট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৪৫টি কেন্দ্র পরিচালনা কমিটির সভা ভোটের মাঠে শক্ত অবস্থানে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী স্বপন দাশ লালমোহনে ব্যবসায়ীকে হুমকি ধামকির অভিযোগ সাতক্ষীরার উন্নয়ন ইস্যুতে ৫এমপিকে এক টেবিলে বসার আহবান নাগরিক কমিটির ভোলার ইলিশা জংশন বাজারে সংঘর্ষের ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন ভোলায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ আহত- ৩০ সদর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী ইউনুছ এর পৌর ৩নং ওয়ার্ডে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরায় বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন ভোলা সদর উপজেলা মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থী সালেহা চৌধুরী হাঁস প্রতিকে ভোট চেয়ে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন

অবৈধ ভাবে স্থাপনা ভাংচুরের অভিযোগ গলাচিপা ইউএনও’র বিরুদ্ধে

সহকারী সম্পাদক
  • আপডেট সময় : রবিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৩
  • ১৪৫ বার পঠিত

পটুয়াখালীঃ

নিয়মের তোয়াক্কা না করেই রেকর্ডীয় সম্পত্তির স্থাপনা ভাংচুরের অভিযোগ উঠেছে পটুয়াখালী গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মহিউদ্দিন আল হেলাল বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গত ২৩ জানুয়ারি বরিশাল বিভাগীয় কমিশনারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা।

অভিযোগ থেকে জানাযায়, গলাচিপা উপজেলার চিকনিকান্দী ইউনিয়নের কচুয়া গ্রামে নিজেদের ক্রয়কৃত জমির চার পাশে সীমানা প্রাচীর নির্মাণের কাজ শুরু করেন রিয়াজ খান। হঠাৎ করেই গত ২২ জানুয়ারি একদল চাঁদাবাজ সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে দুইলাখ টাকা চাঁদা দাবী করে। চাঁদা না দিলে প্রশাসন দিয়ে স্থাপনা উচ্ছেদ করার হুমকি দিয়ে চলে যায়। তাদের চাহিদা মত টানা না দেয়ায় ২৩ জানুয়ারি গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহিউদ্দিন আল হেলাল এসে কোন কিছু না জেনে শুনেই সীমানা প্রাচীরের একটি অংশ ভেঙ্গে দেয়।

ভক্তুভোগাী রিয়াজ খান জানান, কচুয়া গ্রামের বাদল চন্দ্র রায়, জয়দেব রায়, সুনিপ
রায় ও রনজিৎ রাযের নিকট থেকে কচুয়া মৌজার ৪১ নং জে এল এর ১৪৬ নং খতিয়ানের ৩৯৫ ও ৩৯৬ নং দাগে ৯৩ শতাংশ জমি ক্রয় করেন মালয়েশিয়া প্রবাসী ও একই ইউনিয়নের কোটখালী গ্রামের সিরাজ আলী খানে ছেলে আলতাফ খান। ক্রয়ের পর জমির দখল বুঝে নিয়ে আপন ভাই রিয়াজ খানকে দেখাশোনার দায়িত্ব দেওয়া হয়। তবে সীমান প্রাচীর ভেঙ্গে পেলার পর এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সাথে কাগজপত্র নিয়ে যোগাযোগ করলেও কোন সহযোগিতা না পেয়ে বিভাগীয় কমিশনারের কাছে তারা লিখিত অভিযোগ করেছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহিউদ্দিন আল হেলাল বলেন, আমরা কোন এক সাংবাদিকের মাধ্যমে খবর পাই যে, কোন এক ব্যক্তি খালের মধ্যে স্থাপনা নির্মাণ করছে। আমরা কোন উচ্ছেদ অভিযানে যাইনি, আমরা তাদের সর্তক করে আসছি এবং স্থাপনা সরাতে বলেছি।

তিনি বলেন, সরকারি নিয়ম আছে কোন ব্যক্তির জমির পাশে খাস জমি থাকলে, সে আবেদন করে সরকারি সার্ভেয়ারের মাধ্যমে সীমানা চিহ্নিত করে নিবেন। কিন্তু ঐ ব্যক্তিরা তা করেনি।

রেকর্ডীয় জমিতে ভাংচুর করা হয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে ইউএনও বলেন, কোন ভাংচুর করা হয়নি, ওখানে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা ছিলেন। তারা দেখেছেন।

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা