1. admin@upokulbarta.news : admin :
  2. bangladesh@upokulbarta.news : যুগ্ম সম্পাদক : যুগ্ম সম্পাদক
  3. bholasadar@upokulbarta.news : বার্তা সম্পাদক : বার্তা সম্পাদক
সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৭:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শোক সংবাদ।। ”কুমিল্লা সদরের মৌলভীনগর গ্রামে বইছে শোকের ছায়া” ফকিরহাট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৪৫টি কেন্দ্র পরিচালনা কমিটির সভা ভোটের মাঠে শক্ত অবস্থানে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী স্বপন দাশ লালমোহনে ব্যবসায়ীকে হুমকি ধামকির অভিযোগ সাতক্ষীরার উন্নয়ন ইস্যুতে ৫এমপিকে এক টেবিলে বসার আহবান নাগরিক কমিটির ভোলার ইলিশা জংশন বাজারে সংঘর্ষের ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন ভোলায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ আহত- ৩০ সদর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী ইউনুছ এর পৌর ৩নং ওয়ার্ডে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরায় বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন ভোলা সদর উপজেলা মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থী সালেহা চৌধুরী হাঁস প্রতিকে ভোট চেয়ে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন

পটুয়াখালীতে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং -ঝড়ে চলে যায় বিদ্যুৎ, টর্চের আলোয় সফল অস্ত্রোপচার

সহকারী সম্পাদকঃ
  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২২
  • ১২৬ বার পঠিত

টি আই অশ্রু পটুয়াখালীঃ

সোমবার (২৪ অক্টোবর) দুপুর ১২টায় পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনি ওয়ার্ডের অপারেশন থিয়েটারে জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্রোপচার করা হয়।
সফলভাবে অস্ত্রোপচার সম্পন্ন করেন ডা. জাকিয়া সুলতানা, ডা. তানিয়া আফরোজ, ডা. হাবিবুর রহমান, ইন্টার্ন চিকিৎসক এবং নার্সরা।
ওই রোগীর নাম মানসুরা। তার বাড়ি পটুয়াখালী সদর উপজেলার ছোটবিঘাই এলাকায়। তার স্বামীর নাম মো. আলতাফ গাজী। মানসুরা দুই সন্তানের জননী। বর্তমানে তিনি শঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছেন ডা. জাকিয়া সুলতানা।
জানা যায়, পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দীর্ঘ দিন ধরে জেনারেটর সমস্যার কারণে বিদ্যুৎ চলে গেলে অন্ধকারে থাকতে হয় শত শত রোগীকে। গত দুই দিন ঘূর্ণিঝড়ের কারণে বিদ্যুৎ সমস্যা বেশি দেখা যায়। এমন অবস্থায় অস্ত্রোপচার করতে গেলে হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে যায়। এতে করে সাময়িক সময়ে অন্ধকার থাকলেও অপারেশন থিয়েটাররে থাকা চিকিৎসকদের মুঠোফোনের লাইট ও একটি টর্চলাইট দিয়ে অস্ত্রোপচার কার্যক্রম শুরু করেন। পরে সফলভাবে অস্ত্রোপাচার সম্পন্ন হয়। এর ফলে ঝুঁকিতে থাকা রোগীর জীবন বেঁচে যায়।
ডা. জাকিয়া সুলতানা বলেন, বাচ্চাটি নরমাল জায়গায় না হয়ে অন্য জায়গায় হয়েছে। এজন্য প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়। বেশি রক্তক্ষরণ হলে রোগী অসুস্থ হয়ে যায়। এই ধরনের রোগীদের মেডিসিন ওয়ার্ডে ভর্তি হতে হয়। তারপর তারা যখন বুঝতে পারে গাইনি সমস্যা, তখন তারা গাইনিতে পাঠিয়ে দেয়। এরপর অপারেশন করতে হয়। আর এই রোগীর জন্য জরুরি ছিল অপারেশন করা। বিদ্যুৎ চলে গেলেও আমরা থেমে থাকিনি, টর্চলাইট ও মোবাইলের আলো দিয়ে অপারেশন শেষ করি।
ডা. হাবিবুর রহমান বলেন, প্রচণ্ড ঝড়ের কারণে কোথাও বিদ্যুৎ ছিল না। হাসপাতালের জেনারেটরও নষ্ট। অপারেশন না করলে রোগীর বেঁচে থাকার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ ছিল। তাই একটু ঝুঁকি নিতেই হলো। মোবাইল আর টর্চের আলোতে আমাদের টিমের সবার সহযোগিতায় অপারেশন সফল হয়েছে।
সাংবাদিক
সাংবাদিক টি.আই. অশ্রু

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা