1. admin@upokulbarta.news : admin :
  2. bangladesh@upokulbarta.news : যুগ্ম সম্পাদক : যুগ্ম সম্পাদক
  3. bholasadar@upokulbarta.news : বার্তা সম্পাদক : বার্তা সম্পাদক
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৩৭ অপরাহ্ন

ইলিশায় রাতের আঁধারে ঘর তুলে জমি দখলের চেষ্টা

সহকারী সম্পাদকঃ
  • আপডেট সময় : শনিবার, ৫ মার্চ, ২০২২
  • ৪৫৬ বার পঠিত

ভোলা প্রতিনিধি।।

ভোলা সদর উপজেলার ইলিশা ইউনিয়ন ৮ নম্বর ওয়ার্ড গুপ্ত মুন্সী গ্রামের মো. শাহাজাহান পন্ডিত এর ভোগদখলীয় জমি রাতের আঁধারে দখল করে ঘর তৈরির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় মো. বাসু ও মো. সফি গংদের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় মো. বাসু ও মো. সফি গংদের বিরুদ্ধে ভোলা পুলিশ সুপারের বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন মো. শাহাজাহান পন্ডিত।

অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ সুপার ইলিশা পুলিশ তদন্তকেন্দ্রে ইনর্চাজ কাছে তদন্ত দেন। এবং ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে ঘর নির্মান কাজ স্থগিত করেছেন। ভুক্তভোগী শাহাজাহান পন্ডিত অভিযোগ করে বলেন, আমি বিগত ৫০ বছর যাবত গুপ্তমুন্সী মৌজা ৩৩ নাম্বার চিটে এস এ ৭০২ এবং ৭০৩ নং খতিয়ানে একই দাগ ৪৬৬১ এ ১.১০ শতাংশ জমি ক্রয় করার পর থেকে শান্তি পূর্ণ ভাবে বসবাস করে আসিতেছি। যার বর্তমান বি এস খতিয়ান নং ১১২৯ দাগ নম্বার ৬০৫২ এবং সিমানা চৌহুদ্দি পশ্চিমে ইলিশা ভোলা মহাসড়ক পূর্বে খাল, দক্ষিনে কাজী বাড়ী উত্তরে এস এ খতিয়ান নং ৪৬৩৮ দাগ, ডিপি কেইস ৩৪/৭৩-৭৪ এর আওতাভুক্ত। কিন্তু আমার প্রতিবেশি মো. বাসু, মো. সফি ও মো.বনি আমিন গংরা ১২ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাত ৩ টায় ২৫ থেকে ৩০ জন এলাকার চিন্তিত ক্যডার বাহিনী নিয়ে আমার ভোগদখলীয় জমিত দখল সহ ওই জমিতে থাকা আমার ছেলের ব্যবসায়িক লক্ষাধিক টাকার স্যানেটারি মালামাল লুট ও ভাংচুর করে নিয়ে যায়। এঘটনায় আমি ৯৯৯ পুলিশের জরুরি সেবায় যোগাযোগ করলে পুলিশ আসে অবৈধ দখল কারী দুই জনকে গ্রেপ্তার করে নির্মানের কাজ বন্ধ রাখে।

বিষয়টি আমি ভোলা পুলিশ সুপার কাছে লিখিত অভিযোগ দিলে তিনি ইলিশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এসআই সিদ্দিক এর কাছে এর তদন্ত ভারদেন। এসআই সিদ্দিক সরজমিনে এসে বিষয়টি পর্যবেক্ষন করে আমাদের দুই পক্ষকে কাগজ পত্রনিয়ে ইলিশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে বসার জন্য তারিখ দিয়েছে। এদিকে আমার বিবাদী পক্ষ এই সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে আজ তারা পূনরায় সংঘবদ্ধ হয়ে ঘর নির্মানের জন্য উঠেপরে লেগেছে। এঘটনায় মো. বাসু ও মো. সফি গংদের সাথে যোগাযোগ করে তাদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে তাদের ভাই মিলন মিস্তিরি বলেন, ওই জমি শাহাজান জোর করে এতোদিন ভোগদখলে ছিলো। আমাদের জমিতে আমরা ঘর তুলেছি। রাতের আঁধারে ঘর তুলেছেন কেন এমন প্রশ্নের কোন সদউত্তর দিতে পারেনি। এদিকে ইলিশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এসআই সিদ্দিক বলেন, এই ঘটনায় এসপি স্যার আামকে দায়িত্ব দিয়েছেন। আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে সাময়িক ভাবে এই জমির সকল কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। আর দুই পক্ষের সকল কাগজ পত্র নিয়ে পুলিশ ফারিতে বসার তারিখ নির্ধারন করে দিয়ে আসছি। তারা আসলে দুই পক্ষে কাগজ পর্যবেক্ষন করে সঠিক সমাধান দেওয়া হবে। তবে এর আগে কেউ যদি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা