1. admin@upokulbarta.news : admin :
  2. bangladesh@upokulbarta.news : যুগ্ম সম্পাদক : যুগ্ম সম্পাদক
  3. bholasadar@upokulbarta.news : বার্তা সম্পাদক : বার্তা সম্পাদক
রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ১২:১৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
লালমোহনে ব্যবসায়ীকে হুমকি ধামকির অভিযোগ সাতক্ষীরার উন্নয়ন ইস্যুতে ৫এমপিকে এক টেবিলে বসার আহবান নাগরিক কমিটির ভোলার ইলিশা জংশন বাজারে সংঘর্ষের ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন ভোলায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ আহত- ৩০ সদর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী ইউনুছ এর পৌর ৩নং ওয়ার্ডে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরায় বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন ভোলা সদর উপজেলা মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থী সালেহা চৌধুরী হাঁস প্রতিকে ভোট চেয়ে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন কবি মিনার মনসুর থেকে আমাদের তরুণদের অনেক কিছু শেখার আছে-রেজাউল করিম চৌধুরী বাইউস্টের শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ভোমরা শুল্ক স্টেশনের ডেপুটি কমিশনারের দুর্নীতি’র অভিযোগ

কোর্ট ম্যারেজ কি, কেন, কিভাবে?

ডেস্ক রিপোর্ট 
  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১৭২ বার পঠিত
সাধারণত যেসব বিয়ে আদালতে করা হয়ে থাকে কোন উকিলের মাধ্যমে, সে বিয়ে গুলোকেই আমাদের দেশে ‘কোর্ট ম্যারেজ’ বলা হয়ে থাকে। যদিও আদালতের কাজ নয় বিয়ে পড়ানো, বিয়ে পড়ানোর দায়িত্ব হচ্ছে কাজীর। এই জন্যই সরাসরি বলা যায়, কোর্ট ম্যারেজ বলে কোন বৈধ বিয়ে পড়ানোর বিষয় আমাদের আইনে নেই।
আমাদেরকে বিয়ে করার জন্য অবশ্যই শুধুমাত্র কাজীর কাছে যেতে হবে। কাজীর কাছে বিবাহ রেজিস্ট্রি করা ব্যতীত কোনভাবেই বাংলাদেশের আইন অনুসারে বিবাহ সম্পন্ন হবে না। মুসলিম ধর্ম অনুসারে আপনি শুধুমাত্র হুজুরের কাছে খুতবা পাঠের মাধ্যমে যে বিবাহ করা হয়, সেই বিয়েতেও পরবর্তীতে কাজী এনে কাবিননামা রেজিস্ট্রি করার মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় আইন অনুসারে বিবাহ সম্পন্ন করতে হবে।
আগেকার দিনে কাবিননামা রেজিস্ট্রেশনের প্রচলন ছিল না বলে তখন হুজুর ডেকে বিবাহ সম্পন্ন করা হতো। কিন্তু পরবর্তীতে দেখা যায় যে, বিবাহের প্রমাণাদি বলে কিছু থাকতো না। কারণ, মুসলিম আইন অনুসারে দুইজন পুরুষ (একজন পুরুষের বিপরীতে দুইজন নারী) সাক্ষীর উপস্থিতিতে দেনমোহর নির্ধারণের মাধ্যমে বিবাহ সম্পন্ন করা হয়ে থাকে। কিন্তু ওই দুইজন সাক্ষী মারা গেলে বা খুঁজে পাওয়া না গেলে বা অস্বীকার করলে ওই বিবাহ যে সম্পন্ন হয়েছিল দুইজন নারী পুরুষের মাঝে, সেটির কোন প্রমাণ থাকছে না।
তাছাড়া একই ব্যক্তি একাধিক জায়গায় বিবাহ করে থাকলে এবং সেই ক্ষেত্রে সন্তান জন্ম নিলে তাদের পিতা মাতার পরিচয় প্রদান করার জন্য যে ধরনের জটিলতা তৈরি হয়, সাক্ষ্য প্রমাণ তথা কাবিননামা ব্যতীত সেই জটিলতা নিরসনের কোন সুযোগ নেই।
আবার, আজকাল আমরা অনেক সময় দেখে থাকি ভ্রমণ করতে গেলে বা যেকোনো আবাসিক হোটেল গুলোতে নারী পুরুষ স্বামী স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে থাকলে গেলেও সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। কাবিননামা ব্যতীত অন্য কোন ভাবেই নিজেদেরকে স্বামী স্ত্রী হিসেবে পরিচয় দেওয়ার কোন সুযোগ নেই।
হুজুর ডেকে বিবাহ করার যে বিষয়টি, সেটি ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে বৈধ হলেও রাষ্ট্রীয় আইন অনুসারে আপনাকে অবশ্যই কাবিননামা রেজিস্ট্রি করতে হবে। কাবিননামা রেজিস্ট্রেশন করা ব্যতীত আপনি কোনভাবেই রাষ্ট্রীয় আইন অনুসারে নিজেকে বিবাহিত হিসেবে দাবি করতে পারবেন না।
কিন্তু আমাদের দেশে কোর্ট ম্যারেজ নামে যে বিবাহটি প্রচলিত আছে, সেটি আদতে কোন বিবাহ নয়। কেননা কোর্ট ম্যারেজ এর মাধ্যমে আপনি শুধুমাত্র এফিডেভিট বা হলফনামার মাধ্যমে ঘোষণা দিয়ে থাকেন যে আপনি
এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা