1. admin@upokulbarta.news : admin :
  2. bangladesh@upokulbarta.news : যুগ্ম সম্পাদক : যুগ্ম সম্পাদক
  3. bholasadar@upokulbarta.news : বার্তা সম্পাদক : বার্তা সম্পাদক
মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ভোলায় ‘কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার মাধ্যমে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা ও ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়ন” বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত ফকিরহাট উপজেলা পরিষদ নির্বাচন কেন্দ্র পরিচালনা কমিটির সভা উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী মোশারফ হোসেন এর নির্বাচনি প্রচারণায় জেলা শ্রমিক লীগ বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার দ্বারাই কৃষকের ভাগ্য পরিবর্তন সম্ভব – এমপি শাওন সুন্দর পৃথিবী আবার দেখতে চায় ফকিরহাটের নামজুল ফকিরহাটে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালিত ফকিরহাটে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার ভোলায় গাজীপুর চর-মালিক পরিষদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ভোলায় পুকুরের পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু মূলঘরে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সাথে স্বপন দাশের মতবিনিময়

অভাবের সংসারে ছেলের চিকিৎসা নিয়ে বিপাকে মা

স্টাফ রিপোর্টারঃ
  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ২১ জুলাই, ২০২৩
  • ১৭৫ বার পঠিত
হাসপাতলের বেডে বসে আসে ডেঙ্গু আক্রান্ত অসুস্থ ‘‘সাজিম’’

অভাবের সংসারে ছেলের চিকিৎসা নিয়ে বিপাকে বোরহানউদ্দিন উপজেলার কুতুবা ইউনিয়নের ছাগলা গ্রামের সারমিন আকতার নামে এক অসহায় মা ৷
বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দ্বিতল ভবনের আন্তঃ মহিলা ওয়ার্ডে গিয়ে দেখাযায় রোগি আর রোগি। সাথে আছে স্বজনরা। সব মিলিয়ে বেশ জটলা। ফাঁক দিয়ে একটি বেডের কাছে গিয়ে দেখাযায় একজন মা বেডে বসে আসে । তাঁর ছেলে ঘুমাচ্ছে। মা অপলক দৃষ্টিতে ঘুমন্ত ছেলের দিকে তাকিয়ে আছে। আর চোখ দিয়ে পানি ঝঁড়ছে। তাঁর সাথে কথা হয় ৷
এসময় সে জানান,তাঁর দুটি ছেলে।বড় ছেলে সাজিম (১০)। ব্র্যাক স্কুলে লেখা পড়া করে। কয়েকদিন যাবত ছেলেটি ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত। কুতুবা ইউনিয়নের ছাগলা গ্রামে তাদের বাসা। ১৭ জুলাই হাসপাতালে এসে ভর্তি হন। তার চিকিৎসার জন্য ৩ হাজার টাকা কর্জ করে নিয়ে আসা হয় । পরীক্ষা – নিরীক্ষার পর টাকা শেষ। এদিকে ছেলের অবস্থা দিন দিন খারাপ হচ্ছে। চোখ মেলতে কিংবা খাইতে পারছেনা।
কর্তব্যরত সিনিয়র স্টাফ নার্স শাহনাজ ও নুশরাত জানান, তার প্লাটিলেট দিন দিন কমছে। ভর্তির দিন ১৭ জুলাই ছিল ১লাখ ৮৭ হাজার,১৮ জুলাই ১লাখ ৪৮ হাজার,১৯ জুলাই দাড়িয়েছি ৬৮ হাজার।এ অবস্থা উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেওয়া প্রয়োজন। ঢাকার কথা শুনেই বাকরুদ্ধ মা। তিনি জানান, তিন বেলা খেতে পারিনা। অভাবের সংসার। এক বেলা খেলে অন্য বেলা উপোস থাকতে হয়। কেমনে চলছি জানে আল্লাহ। হাউমাউ করে কেঁদে বলেন,” আল্লাহ আমি টাকা পাব কই? কী দিয়া চিকিৎসা করামু? “

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা