1. admin@upokulbarta.news : admin :
  2. bangladesh@upokulbarta.news : যুগ্ম সম্পাদক : যুগ্ম সম্পাদক
  3. bholasadar@upokulbarta.news : বার্তা সম্পাদক : বার্তা সম্পাদক
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০২:১৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মূলঘরে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সাথে স্বপন দাশের মতবিনিময় রামপালে বেপরোয়া গতির ট্রাক কেড়ে নিল তিন প্রাণ  আলিপুরে বিভিন্ন স্থানে মটর সাইকেল প্রতিকে চেয়ারম্যান প্রার্থী জিয়াউল ইসলাম জিয়ার গণসংযোগ… সাতক্ষীরায় অগ্নিবীনার উদ্যোগে নজরুল সম্মিলন ভোটে অংশ নেওয়ায় সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রউফ বহিষ্কার রামপালে গলায় ফাঁস দিয়ে কলেজ ছাত্রের আত্মহত্যা রামপালে গাঁজাসহ যুবক আটক ফরিদপুরে মুসলিম শ্রমিক হত্যার প্রতিবাদে ভোলায় প্রতিবাদ সভা ও বিক্ষোভ মিছিল ভোমরা সিএন্ডএফ এজেন্টস্ এসোসিয়েশনের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত খানপুর মেইনরোডে মাদক ব্যবসা জমজমাট ॥ পুলিশ নিরব

ধর্ম ও জীবন মাগফিরাত, আমাদের করনীয় কি ?

সহকারী সম্পাদকঃ
  • আপডেট সময় : শনিবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৩
  • ১১৭ বার পঠিত

ইসলাম,সনাতন,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান অন্যান্য ধর্ম ও জীবন মাগফিরাত কী ও কেন এবং আমাদের করনীয় কি ?

পবিত্র মাহে রমজানের রহমতের দশক অতিবাহিত হয়ে শুরু হয়েছে মাগফিরাতের দশক।
মাগফিরাতের আজ ৬ তম দিন মহান আল্লাহু পাক রাব্বুল আলামীন মহিমান্বিত রমজান মাসে বান্দার জন্য রেখেছেন তিনটি সুবর্ণ সুযোগ। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘রমজানের প্রথম ১০ দিন রহমতের, দ্বিতীয় ১০ দিন মাগফিরাত লাভের এবং তৃতীয় ১০ দিন নাজাত প্রাপ্তির।(মিশকাত)

প্রত্যেক মুমিন ব্যক্তিই এই রমজান মাসে সারা বছরের নেকি ও পূণ্যের ঘাটতি পূরণের প্রাণান্তকর চেষ্টা করে থাকেন। ইবাদতের মাধ্যমে রহমতের ১০ দিন অতিবাহিত করার পর মুমিন ব্যক্তিরা মাগফিরাত লাভের আশায় আল্লাহ পাকের দরবারে নিজেকে নতুন করে নিয়োজিত করেন। মাগফিরাত শব্দের অর্থ হলো ক্ষমা। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের অসংখ্য গুণাবলীর মাঝে অন্যতম একটি গুণ হলো তিনি ক্ষমাশীল। এ জন্য আল্লাহ তায়ালার অপর একটি নাম হলো ‘আল-গাফুর’। আর ‘গাফুর’ শব্দের বাংলা অর্থ হলো ‘ক্ষমাশীল’। বান্দা যেন তার সারা বছরের কৃত সব গুনাহ থেকে মুক্তি পেতে পারে, এই জন্য আল্লাহ রাব্বুল আলামীন রমজান মাসের দ্বিতীয় দশককে মাগফিরাত তথা ক্ষমা লাভের দিন হিসেবে ধার্য করেছেন। মাগফিরাতের এই দশকে মহান আল্লাহ তাআলা বান্দার জন্য রেখেছেন অফুরন্ত ক্ষমার ভাণ্ডার। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন পবিত্র কোরআনে উল্লেখ করেন- ‘বলুন, হে আমার বান্দাগণ! যারা নিজেদের ওপর জুলুম (গুনাহ) করেছ তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হইও না, নিশ্চয়ই আল্লাহ সব গুনাহ মাফ করেন। তিনি ক্ষমাশীল , পরম দয়ালু। ( সুরা আয -যুমার ৫৩) এই আয়াত দ্বারা মহান আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের যেন এটাই আশ্বস্ত করেছেন যে রমজানের রহমতের দশক শেষ হয়েছে তো কী হয়েছে, আল্লাহর রহমত তো ফুরিয়ে যায়নি, এমনকি আল্লাহ বান্দার সব গুনাহ মাফ করার কথা বলেছেন। অন্য আয়াতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন- ‘তারা আল্লাহর কাছে তওবা করে না কেন এবং ক্ষমা প্রার্থনা করে না কেন ? আল্লাহ যে ক্ষমাশীল, দয়ালু।(সুরা মায়িদা- ৭৪) তওবা ও ক্ষমা প্রার্থনা দ্বারা আল্লাহর সঙ্গে বান্দার সম্পর্ক মজবুত হয়। হাদিসে এসেছে রাসুলুল্লাহ (সা.) নিষ্পাপ হওয়া সত্ত্বেও প্রতিদিন ১০০ বার করে ইস্তেগফার করতেন। হাদিসে কুদসিতে এসেছে : আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘হে আমার বান্দারা, তোমরা দিনরাত গুনাহ করে থাক। আমি তোমাদের সব গুনাহ ক্ষমা করে দেব। তোমরা ইস্তেগফার করো, আমি তোমাদের ক্ষমা করে দেব।(মুসলিম)

সুতরাং প্রত্যেক মুমিনেরই উচিত মাগফিরাতের এই দশকে বেশি বেশি করে আল্লাহর দরবারে তওবা করা এবং গোনাহ মাফের জন্য চোখের পানি ফেলে আল্লাহর কাছে রোনাজারি করা।

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা