নিরানন্দ ছাড়া একটা দুঃখ, অন্ধকার আর একটা শূণ্যতা, যন্ত্রণা,
একটা সংবরণ, নিদ্রালু, প্রশান্ত, দুঃখ,
পায়নি খুঁজে কোন প্রাকৃতিক নালী, পায়নি মুক্তি কোন,
এককথায় দীর্ঘশ্বাস আর কান্না-
ওহ প্রিয়া! এই অবসন্ন হৃদয়হীন মেজাজে,
ঐ গায়কপক্ষী পাণিপ্রার্থনা করল অন্যের চিন্তার কাছে,
ঐ দীর্ঘসন্ধ্যা খুবই সিগ্ধ এবং শান্ত,
পশ্চিম আকাশে আমি তাকিয়ে আছি একদৃষ্টিতে
এবং এটা অদ্ভূত হলুদ সবুজ রঙে রঞ্জিত,
আর এখনও তাকাই- কেমন এক শূণ্য চোখে!
স্ফুলিঙ্গ এবং আলো আর ঐ ঘনীভূত মেঘের উপরে,
যারা তাঁরাদের কাছে তাদের গতি দেয় ছেড়ে;
ঐ তাঁরাগুলো ধীরে ভেসে চলে তাদের মাঝে আর পিছনে,
কিন্তু তাদের সবসময় দেখা যায়, কখনও অনুজ্জ্বল, কখনও জ্বলজ্বলে
তুমি অর্ধচন্দ্রাকার চাঁদ, স্থির তুমি যেন উদিত হলে
তার নিজের মেঘমুক্ত, তাঁরাহারা নীলের হ্রদে;
তারা চমৎকার সুন্দর আমি সকলকে দেখি,
তারা কত সুন্দর! দেখি কিন্ত শূণ্য অনুভব করি!