বেশ! কবি যদি ভাগ্যবিজ্ঞ হতেন, যিনি তৈরী করেন
স্যার প্যাট্রিক স্পেন্সের মহান পুরানো গাঁথা,
তাহলে ভবিষ্যতে এই রাত এত শান্ত হয়ে যাবে না
যে সবলে কাজ করে বাতাসের প্রজ্বলন ছাড়া।
যেগুলো দুর্বল মেঘের স্ফুলিঙ্গ গঠন করে ঐ সকল বাতাসের থেকে,
আর নিস্তেজ মুমূর্ষু নকশা বিলাপ করে এবং অনুসন্ধান করে
এই বাঁশীদেবতা ঈওলাসের বাঁশীর তারের উপর,
সেটা অনেক ভালো নিঃশব্দের ব্যবধানে।
দেখ দেখ! শীতকালের উজ্জ্বল নতুন চাঁদ!
যেটা স্বর্গীয় আলোয় আবৃত!
(ভাসমান স্বর্গীয় আলোর সাথে
কিন্ত আবৃত এবং বেষ্টিত একটা রূপালি তারে)
আমি বৃদ্ধ চাঁদকে তার কোলে দেখি, ভবিষ্যৎবাণী করি
আসন্ন বৃষ্টি এবং ঝড়ো বিস্ফোরণের,
ওহ! ঐ ঝাঁপটা তখন ফুলে উঠেছিল এমনকি,
চালিত দ্রুত এবং উচ্চশব্দে তির্যক বর্ষা রাতের!
শব্দগুলো আমাকে প্রায়ই উন্নত করেছে,
যতক্ষণ না তারা শঙ্কা জাগালো,
এবং আমার আত্মাকে দূরদেশে পাঠালো।
এখন সম্ভবত তাদের প্রচলিত আবেগ প্রদান করে,
হয়ত এই নীরস যন্ত্রণা আঁতকে ওঠে এবং এটাকে চলমান ও জীবন্ত করে।
চলমান………………………………..প্রতিদিন চলবে