1. admin@upokulbarta.news : admin :
  2. bangladesh@upokulbarta.news : যুগ্ম সম্পাদক : যুগ্ম সম্পাদক
  3. bholasadar@upokulbarta.news : বার্তা সম্পাদক : বার্তা সম্পাদক
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৪:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ভোলায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ আহত- ৩০ সদর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী ইউনুছ এর পৌর ৩নং ওয়ার্ডে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরায় বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন ভোলা সদর উপজেলা মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থী সালেহা চৌধুরী হাঁস প্রতিকে ভোট চেয়ে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন কবি মিনার মনসুর থেকে আমাদের তরুণদের অনেক কিছু শেখার আছে-রেজাউল করিম চৌধুরী বাইউস্টের শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ভোমরা শুল্ক স্টেশনের ডেপুটি কমিশনারের দুর্নীতি’র অভিযোগ ইয়ুথ এ্যাডাপটেসন ফোরামের উদ্যোগে শ্রমজীবী মানুষের মধ্যে পানি-খাবার স্যালাইন-মাথার ক্যাপ বিতরণ জাতীয় শ্রমিক দল ভোলা জেলা শাখার উদ্যোগে মহান মে দিবস পালিত রাজশাহীতে জাতীয় দৈনিক মানবিক বাংলাদেশ পত্রিকার প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন

মেঘনায় মৎস্য অফিসের অভিযানে আটককৃত মালামাল বিক্রি করার অভিযোগ

নির্বাহী সম্পাদকঃ
  • আপডেট সময় : সোমবার, ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
  • ১০৬ বার পঠিত

স্টাফ রিপোর্টার।।

ভোলার লালমোহনের মেঘনায় মৎস্য অফিসের অভিযানে আটককৃত জালের সাথে থাকা বটেরকাছি ও ২৪টি নোঙ্গর নিলাম না দিয়ে গোগনে বিক্রি করে দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সুত্র জানায়, শনিবার বেলা ৩টার দিকে লালমোহন মৎস্য অফিসের মেরিন ফিশারিজ কর্মকর্তা মোঃ তানবীর এর নেতৃত্বে উপজেলার কামারখাল এলাকার মেঘনা নদী থেকে দুইটি ধরা নৌকার জাল নোঙ্গর আটক করা হয়। পরে মৎস্য অফিসের মাঝি শাহিন তজুমদ্দিন স্লুইজঘাটে এনে রাতে গোপনে ভুক্তভোগী মালিক মাঝীদের কাছে নোঙ্গর ও জালবট ৪৩ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেন।
ক্রয়কারী কাশেম ও ইউসুফ জানান, অফিসার তানবির ও মাঝী শাহিনের কাছ থেকে দুইটি নৌকার ২৪টি নোঙ্গর ২৪ হাজার টাকা এবং ১৯ হাজার টাকায় কাছি কিনে নেয়া হয়েছে।
মৎস্য অফিসের নৌকার মাঝি শাহিনের কাছে জানতে চাইলে বলেন, স্যারেরা যেভাবে নির্দেশ দেন, আমরা সেভাবে কাজ করি।
অভিযানে অংশগ্রহণকারী বাত্তিরখাল পুলিশ ফাঁড়ির এসআই কামাল জানান, অভিযান শেষ করে আমরা চলে আসি, জব্দকৃত মালামাল মৎস্য অফিসারের হেফাজতে থাকে।
অভিযানে নেতৃত্বদানকারী উপজেলা মেরিন ফিশারিজ কর্মকর্তা মোঃ তানবীর এর কাছে জানতে চাইলে বলেন, জব্দকৃত জাল বাসনভাঙ্গা চরে পোড়ানো হয়েছে,নোঙ্গর হেফাজতে আছে। জনসম্মুখে না পুড়িয়ে তজুমদ্দিনের চরে পোড়ানোর কারন ও মাঝী শাহিনের মাধ্যমে নোঙ্গর-বট বিক্রির বিষয়ে জানতে চাইলে ফোন কেটে দেন। বার বার ফোন দিলে আর রিসিভ করেননি।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ রুহুল কুদ্দুস এর কাছে মোবাইলে জানতে চাইলে অভিযানের তথ্য তার কাছে নেই বলে জানিয়ে অফিসে এসে তথ্য নিতে হবে বলে ফোন কেটে দেন।
ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোল্লা এমদাদউল্লাহর কাছে এবিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে, কোন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ প্রমানিত হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা