1. admin@upokulbarta.news : admin :
  2. bangladesh@upokulbarta.news : যুগ্ম সম্পাদক : যুগ্ম সম্পাদক
  3. bholasadar@upokulbarta.news : বার্তা সম্পাদক : বার্তা সম্পাদক
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১০:০১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কবি মিনার মনসুর থেকে আমাদের তরুণদের অনেক কিছু শেখার আছে-রেজাউল করিম চৌধুরী বাইউস্টের শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ভোমরা শুল্ক স্টেশনের ডেপুটি কমিশনারের দুর্নীতি’র অভিযোগ ইয়ুথ এ্যাডাপটেসন ফোরামের উদ্যোগে শ্রমজীবী মানুষের মধ্যে পানি-খাবার স্যালাইন-মাথার ক্যাপ বিতরণ জাতীয় শ্রমিক দল ভোলা জেলা শাখার উদ্যোগে মহান মে দিবস পালিত রাজশাহীতে জাতীয় দৈনিক মানবিক বাংলাদেশ পত্রিকার প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন বোরহানউদ্দিনে ৩ জ্বীন প্রতারক আটক বোরহানউদ্দিনে কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে নগদ অর্থ বিতরণ ভোলার মেঘনা নদী থেকে ৩ চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছেন ডিবি পুলিশ ভোলায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান মে দিবস পালিত

রোহিঙ্গাদের আগমনে টেকনাফের জেলে পরিবার বিপাকে

কক্সবাজার প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ২৬ আগস্ট, ২০২২
  • ১৬১ বার পঠিত

 কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ

কক্সবাজার জেলার জেলে পরিবারের জীবন-মান উন্নয়নে কাজ করছে SSF Gender Mainstreaming Project এর মাধ্যমে দেশের স্বনামধন্য ও জেলে বান্ধব প্রতিষ্ঠান কোস্ট ফাউন্ডেশন। গতকাল  কোস্ট ফাউন্ডেশনের যুগ্ম পরিচালক মুজিবুল হক মনির কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলার জেলে পরিবারের সদস্যদের খোজ খবর নেন, বিকালে ৩ ঘটিকায় জেলে পরিবারের সদস্যদের  নিয়ে মতামত সভা করেন,সভায় কক্সবাজার কোস্ট ফাউন্ডেশনের জেলা টিম লিডার মোঃ জাহাঙ্গীর আলম মতামত  সভায় উপস্থিত ছিলেন।

আলোচনা সভায় বক্তরা বলেন, কক্সবাজার জেলায় নিবন্ধিত জেলেদের কক্সবাজার সদর উপজেলার ৯ হাজার ৬২২ জন, চকরিয়ার ৫ হাজার ৮৫৭ জন, পেকুয়ার ৪ হাজার ৯৬৭ জন, মহেশখালীর ১৪ হাজার ৪৪২ জন, টেকনাফের ৭৭৮৩ হাজার ৬৮৩ জন, উখিয়ার ৩ হাজার ৮৯২ জন, রামুর ২ হাজার ৭৭৩ জন ও কুতুবদিয়ার ১০ হাজার ৯৫৯ জন আছেন।

টেকনাফ উপজেলা সহকারী মৎস্য অফিসার জানান, টেকনাফে ৭৭৮৩ জন নিবন্ধিত জেলে ও ইঞ্জিন-হস্তচালিত প্রায় ২ হাজার ফিশিং ট্রলার-নৌকা রয়েছে। যারা মূলত সাগর ও নদীতে মাছ শিকারের উপর নির্ভরশীল।

যাতে এই পাড় থেকে কোন রোহিঙ্গা মিয়ানমারে গিয়ে কোন ঘটনা ঘটাতে না পারে আবার সেখান থেকে রোহিঙ্গারা যাতে এদেশে অনুপ্রবেশ করতে না পারে। তবে এ ব্যবস্থা সাময়িক বলে জানান তিনি।

এদিকে জেলেরা সাগরে যেতে না পারায় এর প্রভাবে মাছের বাজারে পড়েছে । হিমায়িত মাছ ও খাল-বিল-পুকুরের মাছ দিয়ে বাজারের চাহিদা মেঠানোর চেষ্টা করছে মাছ ব্যবসায়ীরা।

উপস্থিত  মাছ ব্যবসায়ী জানান, টেকনাফের মানুষ সাগর ও নদীর মাছের উপর নির্ভরশীল।এখানে মিঠা পানির মাছ বলতে তেমন একটা নেই। কিন্তু সাগরে জেলেদের উপর নিষেধাজ্ঞায় গত কয়েকদিন যাবৎ বাজারে তাজা কোন মাছ পাওয়া যাচ্ছে না।

রোহিঙ্গাদের আগমনের কারণে সবচাইতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দুটি উপজেলা টেকনাফ এবং উখিয়া। আর সবচাইতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠী হলো সাধারণ জেলে, যারা নাফ নদীতে মাছ ধরেই যাদের সংসার চলতো। প্রায় ৭ হাজার জেলে হারিয়েছেন তাঁদের জীবিকার একমাত্র উৎস, কারণ ৪ বছরেরও বেশি সময় ধরে নাফ নদীতে মাছ ধরা নিষেধ। উপার্জন হারিয়ে দিশেহারা প্রায় ২০ হাজার মানুষ।

কক্সবাজার কোস্ট ফাউন্ডেশনের জেলা টিম লিডার মোঃ জাহাঙ্গীর আলম বলেন,টেকনাফের হ্নীলায় এমন কিছু জেলের সঙ্গে কথা বলে জানার চেষ্টা করছিলাম তাঁদের দুর্দশার স্বরূপ। কথা বলেছি স্থানীয় দুজন জনপ্রতিনিধির সঙ্গেও। এই জেলেদের জন্য যদি কিছু করতে পারতাম আমরা!!

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা