আবদুস সাত্তারঃ ভারতীয় ধনকুবের রতন টাটাকে জার্মানির এক রেস্তোরাঁয় খাবার নষ্টের অপরাধে ৫০ ইউরো জরিমানা করা হয়। এই সামান্য অর্থ তাঁর জন্য বড় কোনো বিষয় ছিল না। তবে সেদিন রেস্তোরাঁয়
মাগো তোমায় পরলে মনে কতো ভালো লাগে, তোমার স্মৃতি আমার বুকে বারে বারে জাগে। মাগো তুমি কোথায় আছো কেমন আছো জানিনা, এতো নারী দেখি মাগো তোমার মুখটা দেখিনা। ছোট্ট বেলা
তুমি রাহীম তুমি কারীম ক্ষমতাবান রহমান, নিশ্চয় তাওবা কবুলকারী ওগো প্রভু মেহেরবান। পরাক্রমশালী তুমি সর্বশ্রোতা প্রজ্ঞাময়, চিরস্থায়ী চিরঞ্জীব হে তুমি শ্রেষ্ঠ জ্ঞানময়। শুনেছি যে পাক কোরআনে ওগো দয়াল মালিক সাঁই,
অতি লোভে গতি নষ্ট বুদ্ধি নষ্ট ভাতে, যুবকেরা হচ্ছে নষ্ট ধোকাবাজের হাতে। বিনিযোগে দ্বিগুণ টাকা বিজ্ঞাপনে বলে, শত কোটি টাকা নিলো সিলেজ চোরের দলে। কত রকম প্রতারণা চলছে আজি দেশে,
ক্ষণিকের এই দুনিয়াতে কত মানুষ দিবা রাতে ছুটছে টাকার পিছে, যে যত পায় সে তত চায় রবের খেলা বুঝা যে দায় আসলে সব মিছে। কাউকে দিলে কোটি টাকা কারো রাখলে
গভীর আঘাত পেয়ে ব্যথাহত বুকে, অন্তরের অনুভূতি যায়না বলা মুখে। অব্যক্ত সব কথা রুদ্ধ থেকে বক্ষে, দিতে থাকে ব্যথা এ কথা হ্নদয়ে গাথা। ভাষা হয়ে কন্ঠে পেতো সুর কলতান, কোনদিন
মোদের টাকায় মোদের সেতু স্বাধীন বাংলার পদ্মা সেতু মুজিব কন্যা করছে সেতু দেশের টাকা দিয়া ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে বুকে সাহস নিয়া। সেতু নিয়ে বিশ্ব বাসীর ছিল কতইনা জল্পনা কল্পনা
অর্থ আজ সবার উপরে অর্থই আজ সব, অর্থের কাছে তুচ্ছ অতি প্রিয় বন্ধু বান্ধব। প্রিয় এই জন্মভূমি চিরায়ত এই সমাজ, লোকের কাছে তারও চেয়ে অর্থই বড় আজ। অর্থ থাকলে কিসের
🐠🐠 🐬🐬 🐡🐡 পিএম রায়হান 🐟🦈🐟🦈🐟🦈🐟🦈🐟🦈🐟 মাছে ভাতে বাঙালি টাকায় পাইতাম এক হালি। সেই দিন এখন কই গেলি — ? পাইতাম আগে তাজা মাছ, খাইতো শুধু মচমচা — তেলে হৈতো
কবিঃমোঃ হক সাহাব পুত্র আমার বরের বেশে চেয়ে আছে মুচকি হেসে ওরে বাপরে বাপ, বিয়ে আমি দেবো নারে কম বয়সে পুত্রটারে বলে দিলাম সাফ। দেন মোহরটা যোগাড় করো সংসারের হাল
কবিঃমোঃ হক সাহাব ঈদ এসেছে ভীড় জমেছে মুছাপুর সী-বীচ, হাজার হাজার পর্যটক যে নাহি পাই গো নীচ। নানা মতের নানা রকম মানুষ দেখতে পাই, নারী পুরুষ ছেলে মেয়ের খুশির সীমা
কবিঃমোঃ হক সাহাব উদ্ভোধন যে হতে যাচ্ছে পদ্মা সেতু আজ, এটাই হলো বড় চ্যালেন্স বঙ্গ কন্যার কাজ। শত বাধা হলো কাদা নিন্দুকেরা হায়, বঙ্গবন্ধুর অগ্নি কন্যা ঠেকান বড় দায়। কথায়
একত্রিশ পাঁচ দুই হাজার দুই সাল ছিলো কত ঢক, বধূ বেসে মোর সঙ্গীনি এলো মিসেস হক। সুখে দুঃখে বিশটি বছর হয়ে গেলো শেষ, সংসারেতে প্রিয়তমার ধৈর্য ছিলো বেশ। বুঝতে দেয়
আপন মহিমায় ছুটে চলা এক নদী, স্ব-গৌরবে যার ছুটে চলা নিরবধি; শত-সহস্র জেলে আর মাঝি-মাল্লার রুজি ছিন্নমূল মানুষের হলতা’ই ছিল একমাত্র পুঁজি। আষাঢ়-শ্রাবনে ফুলে ওঠা ভরা যৌবনের ডাক; প্লাবনের সুরে
সাধুর সাজে ধরার মাঝে অনেক লোকে আছে, রূপটি তারি গোপন করেহি রবে তোমার পাছে। মনে হয় সে সরল সোজা কিছুই বুঝে নারে, সুযোগ বুঝে করে আঘাত সদা মিথ্যাচারে। অন্যের সুখে