1. admin@upokulbarta.news : admin :
  2. bangladesh@upokulbarta.news : যুগ্ম সম্পাদক : যুগ্ম সম্পাদক
  3. bholasadar@upokulbarta.news : বার্তা সম্পাদক : বার্তা সম্পাদক
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১০:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আলিপুরে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী জিয়াউল ইসলাম জিয়ার মোটরসাইকেল প্রতীকে গণসংযোগ বন্দরে ছেঁচড়া আলমগীরের মাদক ব্যবসায় যুব ও কিশোররা বিপথগামী ॥ প্রশাসনের হস্তক্ষেপ জরুরী তাপদাহে রিকশাচালক-পথচারী‌দের‌ মাঝে ড্রিম সাতক্ষীরার পা‌নি ও স্যালাইন বিতারণ ভোলায় হিটস্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু ৩য় ধাপের উপজেলা নির্বাচন ঘিরে সরগরম তজুমদ্দিনের ভোটের মাঠ পুলিশের পক্ষ থেকে বোরহানউদ্দিনে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ বোরহানউদ্দিনে স্বাভাবিক প্রসব সেবা জোরদারকরণ বিষয়ক অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত আড়াইহাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আর, এম. ও ডা: আশরাফুল আমিনের ব্যবহারে অতিষ্ঠ রুগী ও স্বজন ছবি তোলার অপরাধে সাংবাদিক গ্রেফতার, অত:পর মুক্তি সাতক্ষীরায় সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে উদ্বুদ্ধকরণ কর্মশলা

কৃষিকাজ করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন ভোলার নারীরা ।

সোহেল মাহমুদ
  • আপডেট সময় : শনিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ২২০ বার পঠিত

ভোলার চরাঞ্চলের বসতবাড়ির আশপাশে নারীরা শাক-সবজি চাষ ও গবাদিপশু পালন করে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। জেলা সদর উপজেলার মেঘনা নদ সংলগ্ন প্রত্যন্ত চরাঞ্চলের অবহেলিত জনগোষ্ঠীর ফসল প্রতি বছরের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বাদ যায়নি চলতি বছরও।

এবছরের বন্যায়ও ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে তাদের। এতে সেখানকার অনেক পরিবার অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এসব পরিবারের নারীরা বসতবাড়ি ও এর আশপাশে শাক-সবজি চাষ করে নিজেদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এছাড়া ভেড়া, হাঁস-মুরগি পালন করে ভাগ্য বদলেরও স্বপ্ন দেখছেন চরাঞ্চলের এসব দরিদ্র নারীরা।

নারীদের এ উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড দেখে উৎসাহিত হচ্ছেন অনেকেই। বন্যায় তাদের ধানের বীজতলা, মাঠের ফসল, বাড়ির আশপাশের শাক-সবজি ও হাঁস মুরগির ব্যাপক ক্ষতি হয়। বন্যায় নষ্ট হয়ে যায় ঘর-বাড়ি, গরুর খাবার ও খড়ের গাদা।

এ ক্ষতি কমাতে সরকারের পাশাপাশি এগিয়ে আসে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা কোস্ট ফাউন্ডেশনের সহায়তায় ক্ষতিগ্রস্ত এসব পরিবারের নারীরা শুরু করে বসতভিটায় সবজি চাষ, হাঁস-মুরগি ও ভেড়া পালন। এতেই পাল্টে যেতে থাকে তাদের জীবনমান।

সচেতনতামূলক কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রশিক্ষণ পেয়ে তা কাজে লাগায় তারা। ভোলার মদনপুরের মিনারা বেগম বলেন, আধুনিক পদ্ধতিতে শাক-সবজি উৎপাদনের প্রশিক্ষণ পাওয়ার পর আমার বসতবাড়িতে সবজি উৎপাদন করে এবছর ৫ হাজার ১০০ টাকার সবজি বিক্রি করেছি, যা আমার সংসারের ব্যয়ভার বহনে খরচ হচ্ছে এবং আমি সবজি বিক্রির ৮ হাজার টাকায় একটি ছাগল কিনেছি।

দৌলতখানের জান্নাত বেগম বলেন, আগে হাট থেকে সার কিনে আনতাম, এখন আমরা কম্পোস্ট সার তৈরি করে ব্যবহার করি, ফেরোমন ফাঁদ দিয়ে পোকা মারছি, সরকারি সুযোগ সুবিধা পেতে বিভিন্ন অফিসে যোগাযোগ করছি এবং গ্রামে বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

 

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা