1. admin@upokulbarta.news : admin :
  2. bangladesh@upokulbarta.news : যুগ্ম সম্পাদক : যুগ্ম সম্পাদক
  3. bholasadar@upokulbarta.news : বার্তা সম্পাদক : বার্তা সম্পাদক
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০১:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ভোমরা সিএন্ডএফ এজেন্টস্ এসোসিয়েশনের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত খানপুর মেইনরোডে মাদক ব্যবসা জমজমাট ॥ পুলিশ নিরব বৃষ্টির প্রত্যাশায় ভোলায় ইস্তেস্কা নামাজ আদায় কক্সবাজারের জেলে পরিবারের নারীদের প্রাকৃতিক সম্পদের ব্যবহার করন সভা অনুষ্ঠিত বোরহানউদ্দিনে ওয়াশ মার্কেট সিস্টেম উন্নয়ন  বিষয়ক সভা ফকিরহাটে এসএসিপি প্রকল্প পরিদর্শনে আন্তর্জাতিক সংস্থা ইফাদ আলিপুরে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী জিয়াউল ইসলাম জিয়ার মোটরসাইকেল প্রতীকে গণসংযোগ বন্দরে ছেঁচড়া আলমগীরের মাদক ব্যবসায় যুব ও কিশোররা বিপথগামী ॥ প্রশাসনের হস্তক্ষেপ জরুরী তাপদাহে রিকশাচালক-পথচারী‌দের‌ মাঝে ড্রিম সাতক্ষীরার পা‌নি ও স্যালাইন বিতারণ ভোলায় হিটস্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু

অবৈধ ভাবে স্থাপনা ভাংচুরের অভিযোগ গলাচিপা ইউএনও’র বিরুদ্ধে

সহকারী সম্পাদক
  • আপডেট সময় : রবিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৩
  • ১৪৩ বার পঠিত

পটুয়াখালীঃ

নিয়মের তোয়াক্কা না করেই রেকর্ডীয় সম্পত্তির স্থাপনা ভাংচুরের অভিযোগ উঠেছে পটুয়াখালী গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মহিউদ্দিন আল হেলাল বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় গত ২৩ জানুয়ারি বরিশাল বিভাগীয় কমিশনারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা।

অভিযোগ থেকে জানাযায়, গলাচিপা উপজেলার চিকনিকান্দী ইউনিয়নের কচুয়া গ্রামে নিজেদের ক্রয়কৃত জমির চার পাশে সীমানা প্রাচীর নির্মাণের কাজ শুরু করেন রিয়াজ খান। হঠাৎ করেই গত ২২ জানুয়ারি একদল চাঁদাবাজ সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে দুইলাখ টাকা চাঁদা দাবী করে। চাঁদা না দিলে প্রশাসন দিয়ে স্থাপনা উচ্ছেদ করার হুমকি দিয়ে চলে যায়। তাদের চাহিদা মত টানা না দেয়ায় ২৩ জানুয়ারি গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহিউদ্দিন আল হেলাল এসে কোন কিছু না জেনে শুনেই সীমানা প্রাচীরের একটি অংশ ভেঙ্গে দেয়।

ভক্তুভোগাী রিয়াজ খান জানান, কচুয়া গ্রামের বাদল চন্দ্র রায়, জয়দেব রায়, সুনিপ
রায় ও রনজিৎ রাযের নিকট থেকে কচুয়া মৌজার ৪১ নং জে এল এর ১৪৬ নং খতিয়ানের ৩৯৫ ও ৩৯৬ নং দাগে ৯৩ শতাংশ জমি ক্রয় করেন মালয়েশিয়া প্রবাসী ও একই ইউনিয়নের কোটখালী গ্রামের সিরাজ আলী খানে ছেলে আলতাফ খান। ক্রয়ের পর জমির দখল বুঝে নিয়ে আপন ভাই রিয়াজ খানকে দেখাশোনার দায়িত্ব দেওয়া হয়। তবে সীমান প্রাচীর ভেঙ্গে পেলার পর এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সাথে কাগজপত্র নিয়ে যোগাযোগ করলেও কোন সহযোগিতা না পেয়ে বিভাগীয় কমিশনারের কাছে তারা লিখিত অভিযোগ করেছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহিউদ্দিন আল হেলাল বলেন, আমরা কোন এক সাংবাদিকের মাধ্যমে খবর পাই যে, কোন এক ব্যক্তি খালের মধ্যে স্থাপনা নির্মাণ করছে। আমরা কোন উচ্ছেদ অভিযানে যাইনি, আমরা তাদের সর্তক করে আসছি এবং স্থাপনা সরাতে বলেছি।

তিনি বলেন, সরকারি নিয়ম আছে কোন ব্যক্তির জমির পাশে খাস জমি থাকলে, সে আবেদন করে সরকারি সার্ভেয়ারের মাধ্যমে সীমানা চিহ্নিত করে নিবেন। কিন্তু ঐ ব্যক্তিরা তা করেনি।

রেকর্ডীয় জমিতে ভাংচুর করা হয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে ইউএনও বলেন, কোন ভাংচুর করা হয়নি, ওখানে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা ছিলেন। তারা দেখেছেন।

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা