1. admin@upokulbarta.news : admin :
  2. bholasadar@upokulbarta.news : বার্তা সম্পাদক : বার্তা সম্পাদক
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আড়াইহাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আর, এম. ও ডা: আশরাফুল আমিনের ব্যবহারে অতিষ্ঠ রুগী ও স্বজন ছবি তোলার অপরাধে সাংবাদিক গ্রেফতার, অত:পর মুক্তি সাতক্ষীরায় সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে উদ্বুদ্ধকরণ কর্মশলা ভোলার ৩ উপজেলায় ৩৮ জনের মনোনয়নপত্র দাখিল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ভোলার গ্যাস ভিত্তিক ৩৪.৫ মেগাওয়াটের পাওয়ার প্লান্ট- তীব্র লোডশেডিং এ ২ লাখ গ্রাহক প্রধানমন্ত্রীর নিকট থেকে ফকিরহাটের ফুটবল রেফারির পুরস্কার গ্রহণ সাতক্ষীরা টাউন হাইস্কুল গণহত্যা দিবসের কর্মসূচিতে বধ্যভূমি সংরক্ষণ ও শহীদ স্মৃতিসৌধ নির্মাণের জোর দাবি সময় টিভির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ভোলায় আলোকিত মানুষের মিলন মেলা তজুমদ্দিনে চরফ্যাসনের কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার ফকিরহাট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৩ পদে ১০ জনের মনোনয়ন দাখিল

টেকনাফের এসিল্যান্ডের বাসা থেকে ১১ লক্ষ টাকা হাওয়া!

যুগ্ম সম্পাদকঃ
  • আপডেট সময় : শনিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৭৯ বার পঠিত

কক্সবাজার অফিস:
কক্সবাজারের টেকনাফের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. এরফানুল হক চৌধুরীর সরকারি কোয়ার্টারে রক্ষিত ১১ লাখ টাকা ও ১১ ভরি ওজনের স্বর্ণ পাওয়া যাচ্ছে না। ঘটনাকে ‘চুরি’ হিসেবে চিহ্নিত করে গাড়ি চালক মোঃ আলী (৩০) গত ৬ ডিসেম্বর থানায় মামলা করেছেন। ওই মামলায় ইতোমধ্যে ৩ জনকে ‘সন্দেহজনক’ আটক করেছে পুলিশ। ঘটনার সময় এরফানুল হক চৌধুরী বাসায় ছিলেন না। তিনি সরকারি কোয়ার্টার ‘মল্লিকা’র ২য় তলায় থাকতেন।
টেকনাফ মডেল থানার ওসি মো. আবদুল হালিম বলেন, ‘সন্দেহজনকভাবে ঘটনার পরের দিন ২ জন, দুইদিন আগে আরেকজন আটক করা হয়েছে। রিমাণ্ডে নিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। ঘটনার পর থেকে আমরা লেগে আছি। চুরি নাকি অন্য কিছু, বের করার চেষ্টা চলছে।’
টাকাগুলো মুজিববর্ষের ঘর নির্মাণের জন্য রাখা হয়েছে বলে দাবি করেছেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. এরফানুল হক চৌধুরী।
তবে, সরকারি প্রকল্পের ১১ লক্ষ টাকা কর্মকর্তার বাসায় কেন? সে বিষয়ে উর্ধ্বতন মহল পূর্বে অবগত ছিলেন কিনা? প্রশ্ন ঘোরপাক খাচ্ছে। ১১ ভরি স্বর্ণ চুরির কথাতেও রহস্য দেখছে স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরানের নিকট জানতে চাইলে বলেন, ‘এরকম একটা ঘটনার অভিযোগে থানায় মামলা করেছেন। সেটা আইনগত বিষয়। আমাদের সঙ্গে তার কোন সম্পর্ক আছে বলে মনে হয় না।’ ডিসি বলেন, ‘টাকাটা আসলেই কার, নিশ্চিত নই। আমাদের প্রকল্পের নাকি অন্য কারো, খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে।’
মামলা সূত্রে জানা যায়, একবছর আগে সরকারি কোয়ার্টার মল্লিকা ভবনে বসবাস শুরু করেন মো. এরফানুল হক। গেল ২ ডিসেম্বর ছুটিতে যান তিনি। ৬ ডিসেম্বর রাতে কর্মস্থলে ফিরে দেখেন তার বাসায় চুরির ঘটনা ঘটেছে। ধারণা করা হচ্ছে ২ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ৬ ডিসেম্বর রাত অনুমান সাড়ে বারোটার যেকোন চুরির ঘটনাটি হয়েছে। চোরের দল আলমারীর ড্রয়ারে রক্ষিত থাকা নগদ ১১ লাখ টাকা এবং ১১ ভরি স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যায়।
বাদি মো. আলী বলেন, ‘স্যার ছুটি থেকে আসার পর চুরির বিষয়টি জানতে পারেন। নির্দেশমতে মামলা দায়ের করেছি। যার টেকনাফ থানা মামলা নং-১৬/২২)।’
এ বিষয়ে মো. এরফানুল হক চৌধুরী গণমাধ্যমকর্মীকে বলেন, ‘মুজিববর্ষের ঘর নির্মাণের ব্যয় পরিশোধ করতে টাকাগুলো ব্যাংক থেকে উত্তোলন করে বাসায় রাখা হয়েছিল। ছুটি থেকে এসে দেখি টাকা ও স্বর্ণ চুরি হয়েছে। আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা