সুখি-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বির্নিমানে আগামী দিনের প্রজন্ম জ্যাকবরাই হবে-বেগম মতিয়া চৌধুরী এমপি

প্রচ্ছদ

সুখি-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বির্নিমানে আগামী দিনের প্রজন্ম জ্যাকবরাই হবে-বেগম মতিয়া চৌধুরী এমপি

সহকারী সম্পাদকঃ

আপডেট সময় : রবিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২
৪৩ বার পঠিত

কেউ না খেয়ে থাকবে না,মাথাগোজার ঠাই হবে,শিক্ষায় আলোকিত হবে, চিকিৎসা সেবা পাবে অর্থাৎ মানুষের উন্নত জীবনের শান্তির জন্য মৌলিক অধিকার (অন্য,বস্ত্র, বাসস্থান শিক্ষা,চিকিৎসা) নিশ্চিত করে সৎ কর্মের মাধ্যমে সুখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বির্নিমনে বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনার স্বপ্ন বাস্তবায়নে আগামী দিনের প্রজন্ম জ্যাকবরাই হবে জানালেন, সাবেক কৃষি মন্ত্রী অগ্নিকণ্যা বেগম মতিয়া চৌধুরী এমপি।

শনিবার (১৭ সেপ্টম্বরে) দুপুর ১২ টায় চরফ্যাসন ব্রজগোপাল টাউনহলে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে চরফ্যাসনের আলোকিত মানুষ, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, চরফ্যাসন কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ভোলা ৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জননেতা অধ্যক্ষ এম.এম নজরুল ইসলাম এর ৩০তম মৃত্যুবার্ষিকী স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ভোলা-৪ আসনের এমপি আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এমপি বলেছেন, আমার মরহুম পিতার অসমাপ্ত স্বপ্ন বাস্তবায়নে দিনরাত পরিশ্রম করে পিতার আদর্শ বুকে ধারণ করে চরফ্যাশন-মনপুরায় শিক্ষা, স্বাস্থ্য,যোগাযোগ,নদী ভাঙ্গন রোধসহ অবকাঠামো নির্মাণে হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন করে জনগণের পাশে থেকে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। পিতা ছিলেন তার সকল কাজের অনুপ্রেরণা।

সভায় উপজেলা চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদিন আখনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মরহুম সংসদ সদস্য এম এম নজরুল ইসলামের মেঝো পুত্র জাহিদুল ইসলাম সৌরভ, ইফতেখারুল ইসলাম বাবু ও পুত্রবধু আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এমপির সহধর্মিনী নীলিমা নিগার সুলতানা উপ্িস্থত ছিলেন। সম্মানিত অতিথি হিসেবে ছিলেন জেলা সভাপতি ফজলুল কাদের মঞ্জু মোল্লা, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল মমিন টুলু। এছাড়াও উপজেলা সম্পাদক নুরুল ইসলাম ভিপি, সহ-সভাপতি কায়সার আহমেদ দুলাল, পৌর মেয়র এইচ.এম.মোরশেদ, নির্বাহী কর্মকর্তা, চরফ্যাসন থানার ওসি, সম্পাদক অধ্যক্ষ মনির আহমেদ শুভ্র, কুকরি মুকরি ইউপি চেয়ারম্যান প্রেসক্লাব সভাপতি আবুল হাসেম মহাজন সহ সাংবাদিক ও গন্যমান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে দিনব্যাপী নজরুল ইসলাম ফাউন্ডেশনসহ স্থানীয় বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো পৃথক পৃথক কর্মসূচী গ্রহণ করেছে। কর্মসূচীর আওতায় স্থানীয় প্রায় ২০টি এতিমখানা ও হিফজ মাদ্রাসাসমূহে দুপুর বেলা খাবারের আয়োজন, সমজিদ সমূহে দোয়া-মোনাজাত করা হয়।