1. admin@upokulbarta.news : admin :
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ফকিরহাটের শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে স্বপন দাশের প্রচার শুরু চরফ্যাশনে ভিকটিমকে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে ম্যাজিস্ট্রেট মোস্তাফিজুর রহমান এর বিরুদ্ধে আদালতের আদেশ মানতে গড়িমসি করছেন খুলনা বিভাগীয় পরিবার পরিকল্পনা পরিচালক রবিউল আলম বাইউস্টে নবীন শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত Sustainability with Profitability is Possible-Rezaul Karim Chowdhury লালমোহনে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে মারপিট আহত ১ ২০২৪-২৫ বাজেটে সব ধরনের তামাকপণ্যের কর ও মূল্য বৃদ্ধির দাবিতে বিড়ি শ্রমিকদের মানববন্ধন মোহনপুরে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী মেলার উদ্বোধন লালমোহনে ৪৮০ টাকা পাওয়ানাকে কেন্দ্র করে মারপিট আহত ৬ শেখ হেলাল উদ্দীন সরকারি কলেজে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উদযাপন

রোহিঙ্গাদের আগমনে টেকনাফের জেলে পরিবার বিপাকে

কক্সবাজার প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ২৬ আগস্ট, ২০২২
  • ১৫৮ বার পঠিত

 কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ

কক্সবাজার জেলার জেলে পরিবারের জীবন-মান উন্নয়নে কাজ করছে SSF Gender Mainstreaming Project এর মাধ্যমে দেশের স্বনামধন্য ও জেলে বান্ধব প্রতিষ্ঠান কোস্ট ফাউন্ডেশন। গতকাল  কোস্ট ফাউন্ডেশনের যুগ্ম পরিচালক মুজিবুল হক মনির কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলার জেলে পরিবারের সদস্যদের খোজ খবর নেন, বিকালে ৩ ঘটিকায় জেলে পরিবারের সদস্যদের  নিয়ে মতামত সভা করেন,সভায় কক্সবাজার কোস্ট ফাউন্ডেশনের জেলা টিম লিডার মোঃ জাহাঙ্গীর আলম মতামত  সভায় উপস্থিত ছিলেন।

আলোচনা সভায় বক্তরা বলেন, কক্সবাজার জেলায় নিবন্ধিত জেলেদের কক্সবাজার সদর উপজেলার ৯ হাজার ৬২২ জন, চকরিয়ার ৫ হাজার ৮৫৭ জন, পেকুয়ার ৪ হাজার ৯৬৭ জন, মহেশখালীর ১৪ হাজার ৪৪২ জন, টেকনাফের ৭৭৮৩ হাজার ৬৮৩ জন, উখিয়ার ৩ হাজার ৮৯২ জন, রামুর ২ হাজার ৭৭৩ জন ও কুতুবদিয়ার ১০ হাজার ৯৫৯ জন আছেন।

টেকনাফ উপজেলা সহকারী মৎস্য অফিসার জানান, টেকনাফে ৭৭৮৩ জন নিবন্ধিত জেলে ও ইঞ্জিন-হস্তচালিত প্রায় ২ হাজার ফিশিং ট্রলার-নৌকা রয়েছে। যারা মূলত সাগর ও নদীতে মাছ শিকারের উপর নির্ভরশীল।

যাতে এই পাড় থেকে কোন রোহিঙ্গা মিয়ানমারে গিয়ে কোন ঘটনা ঘটাতে না পারে আবার সেখান থেকে রোহিঙ্গারা যাতে এদেশে অনুপ্রবেশ করতে না পারে। তবে এ ব্যবস্থা সাময়িক বলে জানান তিনি।

এদিকে জেলেরা সাগরে যেতে না পারায় এর প্রভাবে মাছের বাজারে পড়েছে । হিমায়িত মাছ ও খাল-বিল-পুকুরের মাছ দিয়ে বাজারের চাহিদা মেঠানোর চেষ্টা করছে মাছ ব্যবসায়ীরা।

উপস্থিত  মাছ ব্যবসায়ী জানান, টেকনাফের মানুষ সাগর ও নদীর মাছের উপর নির্ভরশীল।এখানে মিঠা পানির মাছ বলতে তেমন একটা নেই। কিন্তু সাগরে জেলেদের উপর নিষেধাজ্ঞায় গত কয়েকদিন যাবৎ বাজারে তাজা কোন মাছ পাওয়া যাচ্ছে না।

রোহিঙ্গাদের আগমনের কারণে সবচাইতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দুটি উপজেলা টেকনাফ এবং উখিয়া। আর সবচাইতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠী হলো সাধারণ জেলে, যারা নাফ নদীতে মাছ ধরেই যাদের সংসার চলতো। প্রায় ৭ হাজার জেলে হারিয়েছেন তাঁদের জীবিকার একমাত্র উৎস, কারণ ৪ বছরেরও বেশি সময় ধরে নাফ নদীতে মাছ ধরা নিষেধ। উপার্জন হারিয়ে দিশেহারা প্রায় ২০ হাজার মানুষ।

কক্সবাজার কোস্ট ফাউন্ডেশনের জেলা টিম লিডার মোঃ জাহাঙ্গীর আলম বলেন,টেকনাফের হ্নীলায় এমন কিছু জেলের সঙ্গে কথা বলে জানার চেষ্টা করছিলাম তাঁদের দুর্দশার স্বরূপ। কথা বলেছি স্থানীয় দুজন জনপ্রতিনিধির সঙ্গেও। এই জেলেদের জন্য যদি কিছু করতে পারতাম আমরা!!

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা