1. admin@upokulbarta.news : admin :
  2. bangladesh@upokulbarta.news : যুগ্ম সম্পাদক : যুগ্ম সম্পাদক
  3. bholasadar@upokulbarta.news : বার্তা সম্পাদক : বার্তা সম্পাদক
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
পুলিশের পক্ষ থেকে বোরহানউদ্দিনে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ বোরহানউদ্দিনে স্বাভাবিক প্রসব সেবা জোরদারকরণ বিষয়ক অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত আড়াইহাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আর, এম. ও ডা: আশরাফুল আমিনের ব্যবহারে অতিষ্ঠ রুগী ও স্বজন ছবি তোলার অপরাধে সাংবাদিক গ্রেফতার, অত:পর মুক্তি সাতক্ষীরায় সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে উদ্বুদ্ধকরণ কর্মশলা ভোলার ৩ উপজেলায় ৩৮ জনের মনোনয়নপত্র দাখিল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ভোলার গ্যাস ভিত্তিক ৩৪.৫ মেগাওয়াটের পাওয়ার প্লান্ট- তীব্র লোডশেডিং এ ২ লাখ গ্রাহক প্রধানমন্ত্রীর নিকট থেকে ফকিরহাটের ফুটবল রেফারির পুরস্কার গ্রহণ সাতক্ষীরা টাউন হাইস্কুল গণহত্যা দিবসের কর্মসূচিতে বধ্যভূমি সংরক্ষণ ও শহীদ স্মৃতিসৌধ নির্মাণের জোর দাবি সময় টিভির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ভোলায় আলোকিত মানুষের মিলন মেলা

চরফ্যাসনের মেঘনায় শীত মৌসুমে ধরা পড়ছে ছোট সাইজের ইলিশ, বিপাকে মৎস্যজীবিরা।

রেডিও মেঘনা, চরফ্যাসনঃ
  • আপডেট সময় : বুধবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২২
  • ১৬৭ বার পঠিত
সুরভী ও অধরাঃ
চরফ্যাসনের মেঘনায় শীত মৌসুমের মাঝামাঝি সময় শেষ হলেও মৎস্যজীবিদের জালে বড় ইলিশের তেমন দেখা নেই। সরকার জাটকা সংরক্ষন অভিযান দেওয়াতে নদীতে জাটকার বিপরীতে ধরা পড়ছে কম সংখ্যক বড় সাইজের ইলিশ। এতে মৎস্যজীবিসহ আড়দদারগন গুনতে হচ্ছে লোকসান।
সরেজিমে গিয়ে মৎস্য ঘাট ঘুরে দেখা যায়, বর্ষার মৌসুমে চরফ্যাসনের প্রতিটি মৎস্য ঘাট গুলোতে যে রকমের হাক ডাক দিয়ে বড় ইলিশ বিক্রি করতে দেখা যেত, শীত মৌসুমে সে পরিমান বড় মাছের জমজমাট বেচা কেনা নেই বললেই চলে। প্রতিবছর দৈনিক এ সময় উপজেলার মৎস্য ঘাট, বাজার ও একটি আড়দে ৫০-৬০ মণ বড় ইলিশ বিক্রি হতো। এবার এসব স্থানে মাত্র ২০-২৫ মণ বিক্রি হচ্ছে।
নতুন সুলিজ মৎস্য ঘাটের আবুল কালামসহ আরো অনেক মৎস্যজীবি বলেন, এখন নদীতে জাটকা অবরোধ থাকায় ঘাটে বসেই জাল মেরামতের কাজ করছেন। শীতে নদীতে বড় মাছের তুলনায় ছোট ইলিশের পরিমান বেশি থাকায় নদীতে তেমন যাওয়া হয় না। ছোট মাছের দাম খুব কম এতে মাদ্রাজ নতুন সুলিজ ঘাট সহ প্রায় সব ঘাটের জেলেরাই খুব কষ্টে দিন পাড় করছে।
মাদ্রাজ নতুন সুলিজ মৎস্যঘাটের আড়দদার নোমান বলেন, নদীতে এখন ১০-১২ ইঞ্চি সাইজের ইলিশ বেশি। জাটকা বাদ দিয়ে প্রায় ৩শত গ্রাম থেকে ১ কেজি সাইজের ইলিশ এখন বেশি আসে। প্রতিদিন প্রায় ২০ থেকে ২৫ মন ছোট- বড় ইলিশ আহরন হয় এই ঘাটে। এতে সকল জেলে ও আড়দারদের খরচ পুষিয়ে লাভের তুলনায় লোকাসান বেশি হয়।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ মারুফ মিনার জানান, প্রতি বছরই ১ নভেম্বর থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত জাটকা সংরক্ষন অভিযান পলিত হয়। অক্টোবর মাসে মাছ ডিম ছাড়ার পরে বড় হতে সময় লাগে বলেই শীতে ইলিশের সাইজ ছোট থাকে। এখন নদীতে প্রচুর পরিমনে ১০ ইঞ্চির উপরের মাছ ধরা পড়ছে। ফেব্রুয়ারী মাসের মধ্যে মাছের সাইজ বড় হয়ে যাবে আর মৎস্যজীবিরা লাভবান হবে।
এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা