হাজীগঞ্জ এম সার্কাস নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে নারায়ণগঞ্জ সদর থানা পুলিশ বিনা ওয়ারেন্টে গত ২৬শে অক্টোবর বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় গ্রেফতার করেন মানবতার ফেরিওয়ালা মহানগর বিএনপির নেতা ও ১১নং ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গাজী সোহেল রানাকে।
গাজী সোহেল রানা দীর্ঘদিন যাবত সততা ও নিষ্ঠার সাথে গঠন মূলক মানব কল্যানের রাজনীতি করে আসছে এটাই কি তার অপরাধ ? তিনি বিএনপির একনিষ্ঠ কর্মী নিজের খেয়ে জেল জুলুম মেনে নিয়ে বিএনপির সাথে ৩৫ বছর যাবৎ নিজেকে সক্রিয় রেখেছেন । তিনি বহুবার কারা নির্যাতিত হয়েছেন।
সোনার হরিন সমাজসেবা অধিদপ্তরের সরকারি একজন কর্মচারী ছিলেন ২০১৪ সালে বিএনপির জন্য চাকরি ছাড়তে বাধ্য হয়।
কিছু দিন পূর্বে একটি বেসরকারি এনজিও থেকে লোন নিয়ে মুদির ব্যবসা শুরু করেন বাঁচার জন্য সংগ্রাম করে যান। এছাড়াও অসহায় সুবিধা বঞ্চিত মানুষের কল্যানে মানবসেবা নামক রিচ ফলোয়ার পেইজ দিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে রেল স্টেশন লঞ্চ ঘাট বাস টার্মিনাল সহ হাট বাজারে অসহায় মানুষের পাশে থেকে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন।
এলাকাবাসী বলেন গাজী সোহেল রানা অতন্ত্য ভালো মানুষ সব সময় অসহায় সুবিধা বঞ্চিত মানুষের পাশে ছিলেন নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে অসহায়দের সহযোগিতা করেছেন তাহলে রাষ্ট্র ও সমাজ তাকে এভাবে হঠাৎ ওয়ারেন্ট ব্যতীত তুলে নিয়ে গিয়ে পরের দিন দ্রুত বিচার ও বিস্ফোরণ মামলা দিয়ে দেন চালান করে দেয়। যাহা একটি স্বাধীন দেশের জন্য লজ্জা জনক বিষয়।
মানবতার ফেরিওয়ালা গাজী সোহেল রানা জামিনে এসে এক আলোচনায় বলেন
১৫ দিন জেল খেটে ৯ নভেম্বর বৃহস্পতিবার জালিমের কারাগার থেকে মুক্তি পাই আলহামদুলিল্লাহ । এসে দেখি আমার বাঁচার একমাত্র সম্বল দোকানটা পুরাই ধ্বংস হয়ে গেছে এটা কেমন রাজনীতি কি অপরাধ ছিল আমার।
দেশে বর্তমানে ভালো মানুষের অবস্থান নেই জুলুম নির্যাতনকারী ও প্রতারক অন্যায় দিয়ে সমাজে পাপাচারে ভরে গেছে। সু বিচার এখন জাদুঘরে রক্ষিত হয়ে গেছে।
তাই তো একটি প্রবাদ আছে আগে জানতাম মুরুব্বীরা বলতো চোর আসলে জনগণরা মিলে চোরকে দৌড়ায় দিতো এখন উল্টো হয়ে গেছে চোরে এখন জনগণরে দৌড়ায় সাধু হইসে চোর চোর হইছে সাধু। তাইতো তাদের থেকে জনগণ সু বিচার কি করে আশা করবে ।