নারায়ণগঞ্জ জেলার ,বন্দর উপজেলার ধামগড় ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ড জাংগাল গ্রামের হাসেম মিয়ার ছেলে আসলাম হোসাইন ২০০৬ সালের দিকে ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য কনস্ট্রাকশন ভিসায় লিবিয়া পাড়ি জমায়।বর্তমানে লিবিয়া ছেড়ে দুবাইয়ের অভিজাত এলাকায় হোটেল-রেস্টুরেন্ট ব্যাবসার আড়ালে হুন্ডি,স্বর্ন চোরাচালান,ইটালিতে মানবপাচার,এলএমএফই ব্যাবসা সহ আরো অনেক অবৈধ কার্যকলাপে জড়িত আছে।
একাধারে প্রায় ১২ বছর পরে ২০২২ সালে প্রথম দেশে ফিরে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সন্ত্রাসীদের সাথে হাত মিলিয়ে পাশাপাশি এলাকায় গরীবদের মাজে কম্বল,ঈদ সামগ্রী দান করে ধামগড়ে আলোচনায় আসেন আসলাম হোসাইন।
বিয়ে করেন মানব পাচারের অন্যতম ঘাটি মাদারীপুরে যেখানে তার ব্যাবসায়ীক পার্টনার ও শশুরবাড়ির লোকজন ও এই মানবপাচারে জড়িত আছে বলে অনেকেই ধারনা করছেন।
ফেসবুক ব্যাবহার করে নিজের হঠাৎ কামানো টাকার লোভে ফেলে অনেক যুবকদের এই এলএমএফ ব্যাবসা এমটিএফই তে জড়িত করেন।এলাকার পাশাপাশি শশুরবাড়িতে একাধিক স্যামিনার করেন এই আসলাম যা তার ফেসবুকে গেলেই জানা যায়।
আসলামের এই হঠাৎ সফলতায় উদ্ভুদ্ধ হয়ে ও তাকে বিশ্বাস করে অনেক যুবক এই শর্টকাট পন্থ্যায় পা বাড়িয়ে এখন নিঃস্ব।
প্রশাসনের প্রতি সচেতন মহলের দাবী এমন আন্তর্জাতিক চোরাচালানকারী ও দেশের হাজার হাজার কুটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার মূল হোতা এই আসলামকে দ্রুত আইনের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা।