1. admin@upokulbarta.news : admin :
রবিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:৫৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি নির্ভরশীল দেশ জাপান লালমোহনে পাঁচ জয়িতাকে সম্মাননা লালমোহনে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত ফকিরহাট নানা আয়োজনে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস পালিত ফকিরহাটে পাঁচ নারীকে জয়িতা সম্মাননা প্রদান ফকিরহাট আ’লীগের উপজেলা নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠিত নারী নির্যাতন মামলা করায় বাদীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ হেভিওয়েট প্রার্থী এ এইচ এম মাসুদ দুলাল পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসেবে সোনারগাঁয়ে ব্যাপক পরিচিতি রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জাহিদুরের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানি’র অভিযোগ ভোলার মনপুরা থানার ওসি তদন্ত’র মাদক বিরোধী অভিযানে আটক-২

লালমোহনে নির্জন বাগানে নিয়ে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ

সম্পাদক
  • আপডেট সময় : শনিবার, ২৪ জুন, ২০২৩
  • ১২৯ বার পঠিত

লালমোহন প্রতিনিধি:
ভোলার লালমোহনে নূরানী মাদরাসার দ্বিতীয় শ্রেণির এক শিশু শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ করেছে এক শিক্ষক। মেডিকেল রিপোর্টে ওই শিশুকে ধর্ষণের আলামত পাওয়ায় অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে শুক্রবার রাতে লালমোহন থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলা নং: ২২। ৫০ বছর বয়সী অভিযুক্ত মো. জহির ওরফে হক সাহেব লালমোহন উপজেলার চরভূতা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ তারাগঞ্জ এলাকার মো. শফিউল্লাহর ছেলে। এছাড়া তিনি লালমোহন পৌরশহরের পাকার মাথা এলাকার দক্ষিণ পাশে খাদিমুল ইনসান নূরানী মাদরাসার শিক্ষক। ভুক্তভোগী ওই শিশুর পরিবার লালমোহন পৌরশহরের বাসিন্দা। ঘটনার পর মাদরাসাটি বন্ধ করে পালিয়ে যায় সংশ্লিষ্টরা।
বিষয়টি নিশ্চিত করে লালমোহন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, পৌরশহরের খাদিমুল ইনসান নূরানী মাদরাসার দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী ওই শিশু। এছাড়া অভিযুক্ত জহির ওরফে হক সাহেবও ওই মাদরাসার শিক্ষক। গত বুধবার (২১ জুন) রাত সাড়ে ৮ টার দিকে জহির নামের ওই শিক্ষক শিশুটিকে বাড়িতে পৌছে দেওয়ার কথা বলে মাদরাসা থেকে তাকে সঙ্গে নিয়ে বের হন। এরপর লালমোহন করিমুন্নেসা-হাফিজ মহিলা ডিগ্রী কলেজের কাছাকাছি এসে শিশুটিকে জোরপূর্বক নির্জন সুপারি বাগানের মধ্যে নিয়ে ধর্ষণ করে। পরে শিশু বাসায় গিয়ে কান্না করতে করতে বিষয়টি তার পরিবারকে জানায়।
ওসি মাহবুবুর রহমান আরো বলেন, ভুক্তভোগী ওই শিশুর পরিবারের লোকজন শুক্রবার থানায় আসলে শিশুর মেডিকেল টেস্টের জন্য ভোলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। মেডিকেল টেস্টে শিশুকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া যায়। এরপর তারা ভোলা থেকে এসে শুক্রবার রাতে থানায় একটি মামলা করে। তবে এরই মধ্যে আত্মগোপনে চলে যায় অভিযুক্ত ওই শিক্ষক। তবুও আমরা আসামি গ্রেফতারে সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা