1. admin@upokulbarta.news : admin :
শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
এমপি মুকুলের সাথে ভোলা জেলা অনলাইন প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের শুভেচ্ছা বিনিময় সাংসদ মুকুলের সাথে ভোলা জেলা অনলাইন প্রেসক্লাব‘র নব নির্বাচিত কমিটির শুভেচ্ছা বিনিময় তালতলীতে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের শিক্ষাবৃত্তি রাজশাহী কারাগারে হাজতির মৃত্যু শুঁটকির নমুনা ল্যাব পরীক্ষার মাধ্যমে ২০জন উদ্যোক্তাদের মাঝে সার্টিফিকেট প্রদান করল কোস্ট ফাউন্ডেশন ফকিরহাট নলধা-মৌভোগ ইউনিয়নে জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস পালিত তৃণমূলে জনঅংশগ্রহণ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহীতা বৃদ্ধি করে : স্বপন দাশ দলীয় মনোনয়ন নিয়ে বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নেই, আকাশে চাঁদ উঠলে সবাই দেখবেন-এমপি শাওন দ্বিতীয় বার ভোলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হলেন তজুমদ্দিন থানার মাকসুদুর রহমান মুরাদ বাগমারায় তৃণমূল আ.লীগের এক সময়ে ১৮ টি ইউপি ও ২টি পৌরসভায় সরকারের উন্নয়ন শোভাযাত্রা

রামপাল উপজেলার উন্নয়ন বরাদ্দ থেকে বঞ্চিত ৭ ইউপি চেয়ারম্যান

সহকারী সম্পাদকঃ
  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ১৫ জুন, ২০২৩
  • ৩৪ বার পঠিত

বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধিঃ

বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার উন্নয়ন বরাদ্দ থেকে বঞ্চিত ৭ জন ইউপি চেয়ারম্যান আল্টিমেটাম দিয়ে পরিষদের সকল সভা ও সমন্বয় কার্যক্রম বর্জন করেছেন। পরিস্থিতির উন্নতি না হলে উপজেলা পরিষদের কোন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ এবং সহযোগীতা করবেন না বলেও ঘোষণা দিয়েছেন ৭ জন ইউপি চেয়ারম্যান।

বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) বেলা ১১ টায় উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে নির্ধারিত সমন্বয় মিটিং এ হাজির হয়ে ৭ জন চেয়ারম্যান স্বাক্ষরিত একটি অভিযোগপত্র রামপাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজিবুল আলম’র মাধ্যমে বাগেরহাট জেলা প্রশাসক বরাবর প্রেরণ করেছেন।

লিখিত অভিযোগে তারা দাবি করেন, সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য স্থানীয় সরকারের গুরুত্ব অপরিসীম এবং ইউনিয়ন পরিষদের সকল উন্নয়ন কর্মকাণ্ড স্হানীয়ভাবে বাস্তবায়িত হয়ে থাকে। এর মধ্যে সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য এডিবি ও রাজস্ব ফান্ডের কোটা স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান গণ পেয়ে থাকে। যে বরাদ্দ গুলো ইউনিয়নের উন্নয়নের জন্য ব্যয় করা হয়ে থাকে।

চেয়ারম্যান গণ ক্ষোভ প্রকাশ করে আরও জানান, উপজেলার ১০ টি ইউপির মধ্যে ৭ জন চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান। উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সেখ মোয়াজ্জেম হোসেন পরিষদের কোন উন্নয়ন বরাদ্দ আমাদের কে দেন না। যে কারণে আমাদের ইউনিয়নের উন্নয়নমূলক সকল কাজ ব্যাহত হচ্ছে। এতে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছে এবং জনগণের কাছে রোষানলে ও পড়তে হচ্ছে।

উপজেলা চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন উন্নয়ন বরাদ্দের সুষম বণ্টন না করে তার ব্যক্তিগত পছন্দের অনির্বাচিত দলীয় লোকদেরকে দিয়ে নিন্মমানের কাজ করে কমিশন বাণিজ্য করছেন যা সর্ব মহলে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। নিন্মমানের কাজ ও কমিশন বাণিজ্যটি মাঠপর্যায়ে তদন্ত করলে এর ১০০% সত্যতা পাওয়া যাবে বলে তারা দাবি করেছেন। নির্বাচনের পর থেকে অদ্যাবধি উপজেলা পরিষদের কোন বরাদ্দ আমরা পাইনি বরং বৈষম্যমূলক আচারণের শিকার হয়েছি ৭ জন ইউপি চেয়ারম্যান। এ বিষয়ে কোন সুরাহা না হলে উপজেলা পরিষদের মাসিক সমন্বয় সভাসহ-সকল প্রকার কার্যক্রম থেকে আমরা বিরত থাকবো।

উক্ত বিষয়ে রামপাল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সেখ মোয়াজ্জেম হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আওয়ামীলীগের মনোনীত নির্বাচিত ৭ জন চেয়ারম্যান আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ দিয়েছেন সেটি সঠিক নয়। বরাদ্দকৃত অর্থ ১০ ইউনিয়নে জনসংখ্যার অনুপাতে সঠিক হারে বণ্টন করা হয়। আমি কোন কমিশন বাণিজ্য করি না বরং সচ্ছতার সাথে কাজ করি। মন্ত্রী মহোদয় তার কোটায় পাওয়া ব্যাক্তিগত বরাদ্দকৃত অর্থের দ্বারা প্রকল্প দলীয় লোকদের মাধ্যমে করালে তার জন্য আমি দ্বায়ী নই।

অভিযোগের বিষয়ে রামপাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজিবুল আলম জানান, অভিযোগের কপি আমি পেয়েছি। বাগেরহাট জেলা প্রশাসক মহোদয়ের সাথে কথা বলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্হা গ্রহণ করা হবে ৷

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা