1. admin@upokulbarta.news : admin :
রবিবার, ০১ অক্টোবর ২০২৩, ০৮:৩৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
রাজশাহীতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গায় অবৈধ দোকান নির্মাণ বিটিএর বামনা উপজেলার সভাপতি অঞ্জন চ্যাটার্জি এবং সাধারণ সম্পাদক হাফিজুর রহমান কোরআনের পাখিদের ফ্রি-তে উন্নত খাবার খাওয়ান হোটেল ব্যবসায়ী হালিম জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি পদ প্রত্যাশী প্রমির উদ্যোগে শেখ হাসিনার জন্মদিন পালন পরকীয়ার টানে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও ভোলায় ৩ সন্তানের জননীকে এসিড নিক্ষেপ নাটোরের সিংড়ায় রাতের খাবার খেয়ে দুই বোনের মৃত্যু বেগম জিয়া’র সুস্থতা ও শফিকুল হক মিলনের জন্মদিনে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল রাজশাহী তানোরে নাশকতার অভিযোগে ৪ জামায়াত কর্মী সমর্থক আটক ফকিরহাটে মহিলা আওয়ামী লীগের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত

অবশেষে চরফ্যাশনের ইসলামী শরীয়া নিষিদ্ধ দাদীর নাতির বিবাহ বিচ্ছেদ

যুগ্ম সম্পাদকঃ
  • আপডেট সময় : শনিবার, ১০ জুন, ২০২৩
  • ৭৯ বার পঠিত

পারভীন আক্তার :

অবশেষে আলোচিত / সমালোচিত ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার হাজারীগন্জ ইউনিয়নের সংঘটিত ইসলামী শরীয়া নিষিদ্ধ দাদী নাতির বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে।
গত ১জুন ভোলার একটি আদালতে ৭ লাখ টাকা দেনমহরে কোর্ট ম্যারেজের মাধ্যমে ওই বিবাহ করে সংসার শুরু করেন নাতি ও দাদী।
স্হানীয়রা স্হানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনকে বিষয়টি অবহিত করলে শশিভূষণ থানা অফিসার ইনচার্জ ও হাজারীগন্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সেলিম হাওলাদার কোর্ট ম্যারেজের কাগজ দেখে তাদেরকে পরিষদে ডেকে এনে আবার বাড়িতে এক সাথে বসবাস করতে পাঠিয়ে দেন।

চরফ্যাশন প্রেসক্লাবের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক সাংবাদিক এম লোকমান হোসেন ইসলামী শরীয়া ও দেশীয় আইনের দৃষ্টিতে নিষিদ্ধ দাদী – নাতির বিবাহ নিয়ে প্রশাসন, আইনজীবী, ইসলামী ফাউন্ডেশন ভোলার বক্তব্যসহ একটি প্রতিবেদন করেন।

এদিকে শরীয়া নিষিদ্ধ বিবাহ নিয়ে সংবাদ প্রকাশের পর গতকাল ৬জুন হাজারীগন্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ সেলিম হাওলাদার, স্হানীয় আলেম /উলামা ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং দাদী নাতির অবিভাবকের উপস্থিতে বিবাহ বিচ্ছেদ করে দাদীকে ওই এলাকার ইউপি সদস্য জালাল আহমেদ ও নাতিকে তার বাপের কাছে তুলেদেন।

হাজারীগন্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ সেলিম হাওলাদার বলেন,তাদেরকে বিবাহ বিচ্ছেদের পাশাপাশি আলদা থাকতে বলেছি।
দাদী অন্য কাউকে বিবাহ করতে চাইলে আমরা তাকে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছি।

শশিভূষণ থানার অফিসার ইনচার্জ সাবেক মিজানুর রহমান পাটোয়ারী সাংবাদিক এম লোকমান হোসেনকে ম্যাসেন্জারে ধন্যবাদ বার্তা দিয়ে বলেন, ধন্যবাদ আপনি জয়ী হলেন।

অপরদিকে সাংবাদিক এম লোকমান হোসেন বলেন, দাদী ও নাতির বিবাহ নিয়ে টেলিভিশন, স্হানীয় ও জাতীয় প্রিন্ট পত্রিকায় একাধিক সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সবাই এটি নিয়ে টোল করেছে।
এটি যে, ইসলামি শরীয়া মোতাবেক নিষিদ্ধ কোনো নিউজে উল্লেখ করা হয়নি।বিষয়টি আমার নজরে আসলে, আমি পবিত্র কুরআন সূরায়ে নিসাসহ হাদীসের একাধিক কিতাবে থেকে দলীল দিয়ে এটি নিষিদ্ধ নিউজে উল্লেখ করার পর আলহামদুলিল্লাহ স্হানীয় জনপ্রতিনিধি ও আলেম উলামায়েগণ ওই বিবাহ বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত দিয়েছেন।

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা