1. admin@upokulbarta.news : admin :
  2. bangladesh@upokulbarta.news : যুগ্ম সম্পাদক : যুগ্ম সম্পাদক
  3. bholasadar@upokulbarta.news : বার্তা সম্পাদক : বার্তা সম্পাদক
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ১২:১০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ভোলায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ আহত- ৩০ সদর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী ইউনুছ এর পৌর ৩নং ওয়ার্ডে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরায় বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন ভোলা সদর উপজেলা মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থী সালেহা চৌধুরী হাঁস প্রতিকে ভোট চেয়ে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন কবি মিনার মনসুর থেকে আমাদের তরুণদের অনেক কিছু শেখার আছে-রেজাউল করিম চৌধুরী বাইউস্টের শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত ভোমরা শুল্ক স্টেশনের ডেপুটি কমিশনারের দুর্নীতি’র অভিযোগ ইয়ুথ এ্যাডাপটেসন ফোরামের উদ্যোগে শ্রমজীবী মানুষের মধ্যে পানি-খাবার স্যালাইন-মাথার ক্যাপ বিতরণ জাতীয় শ্রমিক দল ভোলা জেলা শাখার উদ্যোগে মহান মে দিবস পালিত রাজশাহীতে জাতীয় দৈনিক মানবিক বাংলাদেশ পত্রিকার প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন

লালমোহনে মাদ্রাসা সুপারকে পেটালেন দুই শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি।

নির্বাহী সম্পাদকঃ
  • আপডেট সময় : সোমবার, ১৬ মে, ২০২২
  • ১৩৬ বার পঠিত
স্টাফ রিপোর্টার।।
ভোলার লালমোহন উপজেলার ধলীগৌরনগর মাহমুদা খাতুন বালিকা দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওঃ নুরুল ইসলামকে মাদ্রাসার অফিস কক্ষে দুই শিক্ষক ও মানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি মিলে মারপিট করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তজুমদ্দিন উপজেলার চাঁচড়া ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের বাসীন্দা সুপার মাওঃ নুরুল ইসলাম তজুমদ্দিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আহত সুপার মাওঃ নুরুল ইসলাম জানান, আমাকে হয়রানীর উদ্দেশ্যে কিছুদিন পূর্বে সহকারী মৌলভী মাওঃ জামালউদ্দিন মাদ্রাসার ইউনিক আইডি ও উপবৃত্তি আইডি পার্সওয়ার্ড পরিবর্তন করেন। এছাড়াও ২০২২-২৪ সালের জন্য বিধি অনুযায়ী ম্যানেজিং গঠন করলে সভাপতি থেকে বাদ পড়েন ইউসুফ মিয়া।  সহকারী শিক্ষিকা ও সাবেক সভাপতির স্ত্রী রাফিয়া আক্তার চৌধুরীর কাছে থাকা মাদ্রাসার একাউন্টের চেক বই চাইলে তারা ক্ষিপ্ত হয়।
 তিনি আরো জানান, দুই শিক্ষক ও সাবেক সভাপতি মিলে ১৬ মে সোমবার মাদ্রাসা চলাকালীন সময়ে অফিস কক্ষে ডুকে আমাকে কিল, ঘুষি, লাথি মেরে মাটিতে ফেলে বুকে পা দিয়ে চেপে ধরে। শিক্ষক ছানাউল্লাহ জানান, আমরা সুপারকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করি।
অভিযুক্ত সহকারী মৌলভী মাওঃ জামালউদ্দিনের কাছে এ বিষয়ে জানতে ফোন দিলে সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে ফোন কেটে দেন।পরে কয়েকবার ফোন দিলেও রিসিভ করেননি। অপর শিক্ষিকা রাফিয়া আক্তার চৌধুরী কাছে জানতে চাইলে বলেন, আমার শশুরকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করায় আমার স্বামী রাগান্বিত হয়ে চড়-থাপ্পড় দেন। অভিযোগের বিষয়ে সাবেক সভাপতি ইউসুফ  মিয়ার কাছে জানতে চাইলে বলেন, আমরা মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেছি। সুপার উল্টাপাল্টা কথা বলেছে তাই নিজেকে নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারিনি। লালমোহন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার রফিকুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে বলেন, মাদ্রাসা সুপারের উপর হামলার বিষয়ে মোবাইলে জেনেছি। আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের পরামর্শ দিয়েছি।
এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা